TRENDING:

IPL 2022: মশার কামড়ে ঘুমনো যেত না, এখন রাত কাটে পাঁচ তারায়, বদলে গেল মাঠের কর্মচারীদের জীবন

Last Updated:

আইপিএল ২০২২ -এ ক্যাডবেরি কোম্পানি গ্রাউন্ড স্টাফকে সম্মানিত করে ফাইভ স্টার হোটেলে থাকার ব্যবস্থা করে৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#মুম্বই: আইপিএল ২০২২ (IPL 2022)  শুধু ক্রিকেটারদের নয় এমনকি গ্রাউন্ডসম্যানদের জীবনও বদলে দিয়েছে৷ এখন শুধু ক্রিকেটাররাই নয় পাঁচতারা হোটেলে থাকেন ময়দানের কর্মচারীরাও৷ মাঠে কাজ করা সাপোর্ট স্টাফরাও এখন লাক্সারি হোটেলের বিলাসে থাকছেন৷ মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের ৫৭ বছরের গ্রাউন্ডসম্যান বসন্ত মোহিতের জীবন আইপিএল ১৫ মরশুমে পুরো বদলে গেল৷ মোহিতের কাছে সমুদ্রের ধারে লাক্সারি হোটেলে থাকার স্বপ্ন এখন সত্যি৷
 2022: life changes for wankhede groundsmen- Photo-Representative
2022: life changes for wankhede groundsmen- Photo-Representative
advertisement

আইপিএল ২০২২ -এ ক্যাডবেরি কোম্পানি গ্রাউন্ড স্টাফকে সম্মানিত করে ফাইভ স্টার হোটেলে থাকার ব্যবস্থা করে৷ ইংরাজি দৈনিক ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের রিপোর্ট অনুযায়ি বসন্ত মোহিতে সেলিব্রিটি ডিজাইনার মাসাবা -র দ্বারা ডিজাইন করা ড্রেস পরছেন৷ এছাড়াও ভাল খাবার মাঠে আসার জন্য বাসের সুবিধা পাচ্ছেন৷ নিজের বদলে যাওয়া জীবনের বিষয়ে মোহিত বলেছেন যে মরশুমের শুরুতে তিনি বেশ ঘাবড়ে ছিলেন৷ তিনি ভাবছিলেন যে ফাইভ স্টার হোটেলে থাকতে হবে, এই বিষয়টা পুরোপুরি বিশ্বাস হচ্ছিল না তাঁর৷

advertisement

আরও পড়ুন - সুস্বাদু খাবার খেতে চান, ‘কম’ জানা এই মশলাগুলিতেই হতে পারে ম্যাজিক, চিনে নিন

মোহিত আরও জানেয়ছেন. ‘‘একদিন মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন  (MCA) আমাদের জানিয়েছিল ক্যাডবেরি এই মরশুমে আমাদের ঘরের ব্যবস্থা করবে৷ ওরা আমাদের আইপিএলের আগামী ’ মাসের জন্য খাবার ও জামাকাপড় দেবেন৷’’ বসন্ত আরও বলেছেন সমুদ্রের ধারে সিংহাসনে বসে আছি বলে মনে হচ্ছে৷ এটা যেন একটা ম্যাজিক৷

advertisement

ঘরে মশার উৎপাতে ঘুম আসে না...

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

বসন্ত আরও বলেছেন যে আগে পরিস্থিতি অন্যরকম ছিল৷ মুশকিলে ভরা পরিস্থিতি ছিল৷ তিনি বলেছেন  যে আগে ম্যাচ অনেক সময়েই দেরিতে শেষ হত৷ ওঁদের শিফট ম্যাচের পরেও চতে থাকে৷ ফলে অনেক সময়েই তাঁরা আর বাড়ি ফিরতে পারতেন না৷ এরজন্যে স্টেডিয়ামের একটি ছোট ঘরেই রাত কাটাতে হত৷ সেখানে মশার কামড়ে ঘুম আসত না৷ ‘‘মশার কামড়ে অসহ্য লাগত৷ ম্যাচের পর আমাদের কোথাও যাওয়ার থাকত না, কারণ ট্রেন পরিষেবা বন্ধ থাকে৷ আমাদের মাটিতে শুতে হত৷ আর যদি ম্যাচ না থাকে তাহলে আমাদের মাঠে ৯ টায় স্টেডিয়ামে পৌঁছতে হত৷ ফের সন্ধ্যা ৬ টায় ছুটি হয়৷ ম্যাচের দিন তাড়াতাড়ি আসতে হয়, কাজ করতে হয়৷ এরজন্য এমসিএ  দ্বিগুণ টাকা দেয়৷’’

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
IPL 2022: মশার কামড়ে ঘুমনো যেত না, এখন রাত কাটে পাঁচ তারায়, বদলে গেল মাঠের কর্মচারীদের জীবন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল