আয়ারল্যান্ড একাধিক ক্যাচ মিস না করলে ভারতের রান আরও কম হত। ১৫৬ তাড়া করতে নেমে প্রথম বলেই রান আউট হয়ে যান অ্যামি হান্টার। সেই ওভারেই ফিরে যান ওলে প্রেন্ডারগাস্ট। তার পর ধস সামাল দিয়েছেন গ্যাবি লিউইস এবং লরা ডেলানি। গ্যাবি ৩২ এবং লরা ১৬ রানে ক্রিজে। হঠাৎ করেই প্রচন্ড হাওয়া বইতে শুরু করে। দ্রুত খারাপ হতে থাকে আবহাওয়া।
advertisement
আম্পায়াররা অবশ্য সাধ্যমত চেষ্টা করেছিলেন খেলাটা চালিয়ে যাওয়ার। তবে প্রায় এক ঘন্টা পর খেলা ভেস্তে গেছে জানিয়ে দেওয়া হয়। খেলা যখন বন্ধ হয় আয়ারল্যান্ডের রান ছিল ৫৪/২। প্রয়োজনীয় রানের তুলনায় পাঁচ রান পিছিয়ে ছিল তারা। সেটাই শেষ পর্যন্ত ফ্যাক্টর হয়ে যায়। এই নিয়ে তিনবার সেমিফাইনালে ভারতের মেয়েরা। তবে আজ জিতে গেলেও ভারতের মেয়েদের পারফরমেন্স কমপ্লিট ক্রিকেট হয়েছে এমনটা বলা উচিত হবে না।
বরং আজ কঠিন দল থাকলে ভারতের ভাগ্যে দুঃখ ছিল। সেমিফাইনালে নিজেদের উন্নত করতে না পারলে ভারত ফাইনাল খেলবে এমন আশা না রাখাই ভাল। বিশেষ করে ব্যাট হাতে অধিনায়ক হরমন একেবারেই নিজের চেনা ছন্দে নেই। শেফালি কবে ধারাবাহিকভাবে কে জানে? তুলনায় ভারতের বোলিং বিভাগ অনেক বেশি ধারাবাহিক।