কিন্তু এবার খাতায়-কলমে এখনও পর্যন্ত নিয়ম জারি না করলেও বোর্ডের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটারদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ফাঁকা সময় ঘরে না বসে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে। রঞ্জি, মুস্তাক আলি এবং বিসিসিআই আয়োজিত বিভিন্ন ঘরোয়া টুর্নামেন্ট খেলার ফলে ক্রিকেটাররা নিজেদের ফিট এবং চোট মুক্ত রাখতে পারবে ধারণা কর্তাদের।
advertisement
ইতিমধ্যেই যেমন ঈশান কিষান, সঞ্জু স্যামসন রঞ্জি খেলেছেন কেরল এবং ঝাড়খণ্ডের হয়ে। শোনা যাচ্ছে সূর্য কুমার যাদব এবং চাহাল খেলবেন তাদের রাজ্যের হয়ে। অতীতে দেখা গিয়েছে বিভিন্ন সময়ে দলের গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটাররা চোট সমস্যায় ভুগছেন। যেমন জসপ্রিত বুমরাহ ছিটকে গিয়েছিলেন t20 বিশ্বকাপ থেকে।
ফিজিও এবং ডাক্তাররা চেষ্টা করেও তাকে ফেরাতে পারেননি। শোনা যাচ্ছে ফিল্ডিং কোচ দিলীপকে নিয়ে খুব একটা সন্তুষ্ট নয় বোর্ড। ভারতের ফিল্ডিং এর আগে শ্রীধরের আমলে উন্নত ছিল বেশি। তাই আধুনিক ক্রিকেটে ফিল্ডিং কতটা গুরুত্বপূর্ণ বলার প্রয়োজন নেই। সবচেয়ে বড় কথা পরের বছর দেশের মাটিতে একদিনের বিশ্বকাপ। তার আগে অন্তত তিন মাস সময় হাতে থাকতে সেট টিম প্রস্তুত করে ফেলতে চায় বিনির নেতৃত্বাধীন ভারতীয় বোর্ড।