ভারতের এই গোলটি আসে চতুর্থ কোয়ার্টারে। ম্যাচের ৫১তম মিনিটে ফিল্ড গোল করেন জুগরাজ সিং। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবেই টুর্নামেন্টে নেমেছিল টিম ইন্ডিয়া। অপরাজিত থেকে শিরোপা ধরে রেখেছে ভারতীয় দল। প্যারিস অলিম্পিক ২০২৪-এর পর এটি ভারতীয় দলের একটি বড় অর্জন।
এই টুর্নামেন্টে অনেক সিনিয়র খেলোয়াড়কে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছিল। ভারতীয় দল অভিজ্ঞ গোলরক্ষক পিআর শ্রীজেশকে ছাড়াই প্রথম আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট খেলছিল।
advertisement
চিনের বিরুদ্ধে ৩-০ ব্যবধানে জয়-সহ লিগে ভারত পাঁচটি ম্যাচই জিতেছে। চিন প্রথমবার ফাইনালের টিকিট পেয়েছিল। এর আগে ভারত ৬ ম্যাচের মধ্যে ৫টিতে জিতেছিল এবং চিন একটি ম্যাচ জিতেছিল।
২০০৬ সালে ভারতকে হারিয়েছিল চিন। দুই দলই প্রথম তিন কোয়ার্টারে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছে। লিগের প্রথম ম্যাচে ভারত এবার চিনকে ৩-০ গোলে, জাপানকে ৫-১ গোলে এবং মালয়েশিয়াকে ৮-১ গোলে হারিয়েছিল।
ভারত দক্ষিণ কোরিয়াকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে। চিন লিগে দুটি ম্যাচ জিতেছে এবং তিনটি ম্যাচে হেরেছে। সেমিফাইনালে পাকিস্তানকে শুটআউটে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছিল তারা।