২০১৫ সালে এই দম্পতির কন্যা সন্তানের জন্ম হয় এবং ২০১৮ সালে হাসিন শামির বিরুদ্ধে গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগ তোলেন। এর পর থেকেই তারা বিবাহবিচ্ছেদ ও ভরণপোষণের মামলা নিয়ে আইনি লড়াইয়ে রয়েছেন। হাসিন জানান, “আমি ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানাই। এখন আমি আমার মেয়েকে ভালো শিক্ষা দিতে পারব ও একটি সম্মানজনক জীবন দিতে পারব। তবে শামির আয় ও জীবনযাত্রার সঙ্গে তুলনা করলে এই টাকা কিছুই নয়।”
advertisement
হাসিন আরও বলেন,”আপনি যদি শামির জীবনযাত্রা দেখেন, তার যেভাবে স্ট্যাটাস রয়েছে, তার আয় যে পরিমাণ, তার তুলনায় এই পরিমাণ টাকা কিছুই নয়… আমরা সাত বছর আগে আদালতে ১০ লক্ষ টাকা দাবি করেছিলাম। তখন থেকে শামির আয়ও বেড়েছে, মূল্যস্ফীতিও বেড়েছে। যে মর্যাদায় ও জীবনযাপন করে, আমার মেয়ে ও আমি সেই একই মর্যাদায় জীবনযাপন করার অধিকার রাখি।”
হাসিনের আইনজীবী ইমতিয়াজ আহমেদ জানান, “২০১৮ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত হাসিন বহু কষ্ট সহ্য করেছেন। শেষমেশ আদালতে ন্যায়বিচার হয়েছে। হাই কোর্ট ট্রায়াল কোর্টকে নির্দেশ দিয়েছে ছয় মাসের মধ্যে মূল মামলার রায় দিতে।” তিনি আরও জানান, ভবিষ্যতে ভরণপোষণের পরিমাণ বাড়িয়ে ৬ লক্ষ পর্যন্ত করা হতে পারে, কারণ হাসিনের দাবি ছিল যথাক্রমে ৭ লক্ষ ও ৩ লক্ষ টাকা।