ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। ব্যাটিং অর্ডারে পরীক্ষা চালায় ভারত। অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব ব্যাট করতেই নামেননি। যারা প্রথম ২ ম্যাচে খুব একটা ব্যাটিংয়ের সুযোগ পাননি তারা এদিন উপরের দিকে ব্যাট করেন। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৫ বলে ৫৬ রানের ইনিংস খেলেন সঞ্জু স্যামসন। এছাড়া অভিষেক শর্মা ঝোড়ো ৩৮, তিলক বর্মা মারকাটারি ২৯ ও অক্ষর প্যাটেল বিধ্বংসী ২৬ রানের ইনিংস খেলেন। শুভমান গিল, হার্দিক পান্ডিয়া, শিবম দুবেরা রান পাননি। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৮৮ রান করে টিম ইন্ডিয়া।
advertisement
অনেকেই ভেবেছিল ওমানের ইনিংস দ্রুত গুটিয়ে দেবে ভারতীয় বোলাররা। এদিনের ম্যাচে ভারতের বোলিং অ্যাটাকে জসপ্রীত বুমরাহের বদলে অর্শদীপ সিং ও বরুণ চক্রবর্তীর বদলে খেলেছিলেন হর্ষিত রানা। তবে শক্তিশালী ভারতীয় বোলিংয়ের বিরুদ্ধে বুক চিতিয়ে লড়াই করেন ওমান ব্যাটাররা। ওপেনিং জুটিতে যতীন্দর সিং ও আমির কালিমের ৫৬ ও দ্বিতীয় উইকেটে আমর কালিমের সঙ্গে জুটি বেঁধে হামাদ মির্জা ৯৩ রানের পার্টনারশিপ গড়ে ভারতীয় দলকে একটু হলেও চিন্তায় ফেলে দিয়েছিল।
আরও পড়ুনঃ Asia Cup 2025: এশিয়া কাপের সুপার ফোরের সূচি চূড়ান্ত, ভারতের কবে কবে খেলা? জেনে নিন
যতীন্দর সিং ৩২ রান করে আউট হলেও ভারতের মত শক্তিশালী বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন দলের বিরুদ্ধে হাফ সেঞ্চুরি করে তা স্মরণীয় করে রাখলেন আমির কালিম ও হামাদ মির্জা। কালিম ৬৪ ও মির্জা ৫১ রানের ইনিংস খেলেন। কিন্তু অভিজ্ঞতার অভাবে শেষ পর্যন্ত হতাশাই সঙ্গী হয় ওমান দলের। ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৬৭ রান করে ওমান। জয়ের হ্যাটট্রিক করে সুপার ফোরে গেল ভারতীয় দল।