এই পরিস্থিতিতে প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর এবং টিম ম্যানেজমেন্ট খেলোয়াড়দের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করেন। তরুণ এই দলকে পেশাদার থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যদিও তা বাস্তবে রক্ষা করা কঠিন। অনেক ক্রিকেটার কঠোর অনুশীলনের পর নিজের ফোন হাতে নিয়েই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চোখ রাখছে, যেখানে নানা আবেগঘন বার্তা ও রাজনৈতিক আলোচনার মুখোমুখি হচ্ছে তারা।
advertisement
ম্যাচের আগের দিন এমন উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতে কোনও খেলোয়াড়, অধিনায়ক বা কোচ সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত হননি, যা থেকেই বোঝা যায় চাপ কতটা। সহকারী কোচ রায়ান টেন দুশখাতে স্পষ্ট করে জানান, দলের মনোভাব পুরোপুরি পেশাদার, এবং গম্ভীরের বার্তা ছিল— “যা আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই, তা নিয়ে দুশ্চিন্তার দরকার নেই।” তবে তিনিও স্বীকার করেন, খেলোয়াড়েরা সাধারণ মানুষের আবেগের সঙ্গে একাত্ম।
আরও পড়ুনঃ IND vs PAK: দুবাইতে চাপে ভারতীয় দল! এই তথ্য চিন্তা বাড়াবে ফ্যানেদেরও! জেনে নিন বিস্তারিত
সব মিলিয়ে, এই ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের আবহ শুধু মাঠের খেলা নয়, বরং একটি বড় মানসিক পরীক্ষাও। রাজনৈতিক পরিস্থিতি, সীমান্ত সংঘর্ষ ও সন্ত্রাসবাদ— সব মিলিয়ে আবেগের যে চাপ তৈরি হয়েছে, তা সামলে মাঠে নিজের সেরা খেলাটাই দিতে হবে ভারতীয় ক্রিকেটারদের। ২২ গজে ক্রিকেট যুদ্ধে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের জয় দেখার অপেক্ষায় গোটা দেশ।