ছয় ম্যাচে চারটি হার। একটি জয়, একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত। ভাঁড়ারে মাত্র তিন পয়েন্ট। বিলেতে বিশ্বকাপে চুম্বকে এটাই দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু কেন ? প্রাক্তনদের মতে, ভাঁড়ার শূন্য তাই। ১৯৯১ সালে নির্বাসন কাটিয়ে বিশ্ব ক্রিকেটে ফিরেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৯৯২ থেকে ২০১৯, গত ২৭ বছরে বিশ্বকাপে এটাই দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে জঘন্য দল। প্রাক্তনদের দাবি, সস্তা খুঁজতে গিয়ে কৌলিন্য হারাচ্ছে ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা।
advertisement
আরও পড়ুন-ধাওয়ান ধাক্কা সামলে উঠবে ভারত, ঋষভের সুযোগ অপ্রত্যাশিত নয়, বিরাটদের ফাইনালে চান সৌরভ
বব উলমার থেকে মিকি আর্থার। সেখান থেকে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওটিস গিবসন। কোচের পদে গিবসনের অন্তর্ভুক্তিতে ক্ষুব্ধ প্রাক্তনরা। তাঁদের প্রশ্ন, যে দেশে গ্যারি কার্স্টেনের মতো বিশ্বকাপজয়ী কোচ থাকেন, সেখানে ক্যারিবিয়ান দলে অনিয়মিত গিবসন কেন ?
শুধু কোচ নয়, শন পোলক থেকে অ্যালান ডোনাল্ডদের হতাশা, নতুন ক্রিকেটার উঠে না আসাকে কেন্দ্র করে। তাঁদের মতে, দেশের ক্রিকেট অ্যাকাডেমির কোনও অবদান গত পাঁচ বছরে চোখে পড়েনি। তার খেসারত দিতে হচ্ছে এই বিশ্বকাপে।
এই পরিস্থিতিতে বিশ্বকাপের পরেই অধিনায়কের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়েছেন ডুপ্লেসি। নিউজিল্যান্ড ম্যাচ হারের পরেই ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকাকে তাঁর ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন। তিনি মনে করেন, সময় এসেছে পরিবর্তনের।
