ব্যাঙ্ককের মাটিতে বিজয়ী ভারতীয় দলের সদস্যদের নিয়ে এই গ্রুপ তৈরি হয়েছিল। যা এইচএস প্রণয়ের মস্তিষ্কপ্রসূত। এই প্রসঙ্গে প্রণয় বলছেন, অফ দ্য ফিল্ড বোঝাপড়া গড়ে তোলা জরুরি ছিল। সেই কারণেই ওই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ তৈরি করেছিলাম। যার নাম ইট’স কামিং হোম।
advertisement
যেখানে বিভিন্ন বিষয়ে মতামত প্রদান, আলোচনায় অংশগ্রহণ করাই ছিল মূল উদ্দেশ্য। দলের প্রতিটি সদস্যকে বুঝিয়েছিলাম, টমাস কাপ যে কোনওভাবেই জিততে হবে। বিশ্বাস ছিল, আমরা পারবই। ফাইনালে কোর্টে নামতে হয়নি প্রণয়কের। তার আগেই খেতাব নিশ্চিত করে ফেলে ভারত।
তবে এই ঐতিহাসিক সাফল্যের অন্যতম কারিগর প্রণয়ও। তাঁর কাঁধে চেপেই শেষ চারের বাধা টপকায় বিমল কুমারের দল। প্রণয়ের মনে পড়ছে, গ্রুপ পর্বে চাইনিজ তাইপের কাছে হারের পরের ঘটনা। তাঁর কথায়, সেই পরাজয়ের পর অনেকেই ভেঙে পড়েছিলেন। কিন্তু সেটা ছিল সাময়িক। তারপর গোটা দল দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে।
সেক্ষেত্রে অনেকটাই অবদান রয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের। কিদাম্বী শ্রীকান্ত বলছেন, ‘গ্রুপের নামটাই উজ্জীবিত করার পক্ষে যথেষ্ট। ইটস কামিং হোম। এমন একটা নাম দিয়ে নিজেদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে চেয়েছিলাম। হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে নিয়মিত জুনিয়রদের উৎসাহিত করেছি।
আমরা খুশি যে, উদ্দেশ্য সফল হয়েছে। এই ফর্মুলা ভবিষ্যতেও প্রয়োগ করব। এদিকে, থাইল্যান্ড ওপেন থেকে নাম তুলে নিলেন সাত্ত্বিকসাইরাজ র্যানকিরেড্ডি ও চিরাগ শেট্টি জুটি।