আরও পড়ুন - GT vs CSK Preview : ধোনি বনাম হার্দিক লড়াই, গুজরাতের বিপক্ষে প্রতিশোধের লক্ষ্যে চেন্নাই
শক্তি
গতবারের চ্যাম্পিয়ন দলের বেশিরভাগ সদস্যকেই ধরে রেখেছে গুজরাত। তাই টিম কম্বিনেশন আগে থেকে তৈরি। শুভমান গিল সম্প্রতি স্বপ্নের ফর্মে রয়েছেন। তবে গুজরাতের প্রধান শক্তি মিডল অর্ডার। হার্দিক পান্ডিয়া, ডেভিড মিলারদের পাশাপাশি এবার কেন উইলিয়ামসনের অন্তর্ভুক্তিতে মিডল অর্ডারে গভীরতা বেড়েছে।
advertisement
গুজরাতের বোলিংও যথেষ্ট শক্তিশালী। পেস বিভাগে মহম্মদ সামির সঙ্গে রয়েছেন শিবম মাভি, আলজারি জোসেফরা। আর রশিদ খানের মতো স্পেশালিস্ট স্পিনার যে কোনও দলের সম্পদ। সর্বোপরি সমর্থকদের আস্থা কুড়িয়েছে ক্যাপ্টেন হার্দিকের মগজাস্ত্র। সম্প্রতি সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে ভারতীয় দলের অধিনায়কত্বও করেছেন তিনি।
দুর্বলতা
ওপেনিংয়ে শুভমানের যোগ্য সঙ্গীর অভাব স্পষ্ট। গত মরশুমে কয়েকটি ম্যাচে রান পেয়েছিলেন ঋদ্ধিমান সাহা। তবে ম্যাথু ওয়েডের পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতা নেই। তিন নম্বর পজিশনে কে ব্যাট করবেন, তা নিয়েও ধন্দ রয়েছে।
এছাড়া গত নিলামে স্পিডস্টার লকি ফার্গুসনকে ছেড়ে দিয়েছে গুজরাত। সামি বা জোসেফ চোট পেলে, মুশকিলে পড়বে দল। গত মরশুমে ভাল পারফরম্যান্সের পর আত্মতুষ্টি গ্রাস করতে পারে চ্যাম্পিয়ন ব্রিগেডকে।
নজরে যাঁরা
হার্দিক পান্ডিয়া, শুভমান গিল, ম্যাথু ওয়েড, রশিদ খান, কেন উইলিয়ামসন, ডেভিড মিলার, মহম্মদ সামি, রাহুল তেওয়াটিয়া, ঋদ্ধিমান সাহা।
সম্ভাবনা
প্লে-অফে তো বটেই, দ্বিতীয় খেতাব জয়ের ক্ষমতা রাখে গুজরাত টাইটান্স। আসলে ডিফেনডিং চ্যাম্পিয়ন দল হিসেবে গুজরাতের মানসিকতা পজিটিভ থাকবে সেটা স্বাভাবিক। তাছাড়া নেতা হিসেবে হার্দিক নিজেকে প্রমাণ করেছেন। এটা গুজরাতের প্লাস পয়েন্ট।