তবে তা অবশ্য যতটা ওই ফুটবলারের বল পায়ে দক্ষতার জন্য তার থেকেও বেশি করে চর্চায় ওই ফুটবলারের নাম। কারণ ওই ফুটবলারের নাম মহাত্মা গান্ধি হেবারপিও মাত্তস পিরেস৷ বর্তমানে ব্রাজিলের ত্রিনিদাদ ফুটবল ক্লাবে খেলছেন মহাত্মা গান্ধি৷
মহাত্মা গান্ধি হেবারপিও মাত্তস পিরেস৷
advertisement
৩১ বছর বয়সি ওই ফুটবলার ২০১১ সালে প্রথম বার পেশাদারি ফুটবলে পা রাখেন৷ প্রথমে অ্যাটলেটিক ক্লাব গোয়েনানইজে নাম লেখান তিনি৷
আরও পড়ুন : ‘ইটালিয়ান সেলুন’ বিদেশি ক্রিকেটার মুম্বইয়ের রাস্তার ধারে বসে ছাঁটলেন চুল
এই প্রথম নয়৷ প্রথম প্রথম ব্রাজিলীয় ফুটবলারদের অনেকের সঙ্গেই বিখ্যাত বিভিন্ন মাানুষের নামের মিল পাওয়া গিয়েছে৷ দ্য টেলিগ্রাফ-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, যেমন বিখ্যাত গায়কের সঙ্গে মিল রেখে জন লেনন নামে এক ফুটবলারের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে ব্রাজিলে৷ আবার অন্য একজন ফুটবলারের খোঁজ মিলেছে, তার নাম মসকুইটো৷ বাংলায় যার অর্থ হয় মশা৷
গোটা বিশ্বেই গান্ধিজি সমাদৃত এবং ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁর অহিংস আন্দোলন এবং অবদানের কথাও লোকমুখে ফেরে৷ সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১৮৯৩ সাল থেকে ১৯১৫ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকাকালীন জোহানেসবার্গ, প্রিটোরিয়া এবং ডারবানে প্যাসিভ রেজিস্টার্স ফুটবল ক্লাবের তিনটি দল শুরু করেছিলেন৷ ১৮৯৬ সালে ট্রানসভাল ইন্ডিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গান্ধিজি।