দাদা বিখ্যাত গোলরক্ষক হেমন্ত ডোরা। এমনিতে বৈদ্যবাটির বাসিন্দা হলেও গত কয়েক বছর নাগেরবাজারে থাকতেন তিনি। প্রথমে দমদমের একটি নার্সিংহোমে ভর্তি করা হলেও পরে রাজারহাটের একটি বিখ্যাত নার্সিং হোমে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সব চেষ্টা ব্যর্থ করে প্রজাতন্ত্র দিবসের দিনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন এই বাঙালি গোলরক্ষক। তাঁর মৃত্যুতে ময়দানে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
স্বামীর জীবনরক্ষায় O+ গ্রুপের রক্তের আবেদন জানিয়েছিলেন স্ত্রী সৌমি৷ বিভিন্ন ফ্য়ান্স ক্লাবের গ্রুপ থেকেও তাঁর জন্য রক্ত চেয়ে আবেদন করা হয়। রক্তের প্রয়োজন শুনে নির্দিষ্ট গ্রুপের রক্তের ব্যবস্থা করেছিলেন প্রাক্তন ক্রীড়ামন্ত্রী মদন মিত্র। ডাক্তাররা যথাসাধ্য চেষ্টা করেও বাঁচাতে পারলেন না প্রশান্তকে। তবে অভিযোগ শোনা গিয়েছিল পরিবার নাকি তিন প্রধানের কাছে সাহায্য চেয়েও সেরকম উল্লেখযোগ্য কিছু পায়নি। প্রশান্তর মৃত্যুর পর বিভিন্ন ক্লাবের পক্ষ থেকে পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়েছে।