TRENDING:

Afghanistan Khalida : তালিবান রাজে মহিলা ফুটবল শেষ আফগানিস্তানে

Last Updated:

Khalida Popal in Afghanistan. নারীশক্তির বৃদ্ধি ঘটানোর মাধ্যম হিসেবে ফুটবলকে বেছে নিয়েছিলেন খালিদা পোপাল। ২০০৭ সালে তিনি জাতীয় দল গড়ার মত খেলোয়াড় জোগাড় করতে পারলেন এবং প্রথমবার গঠিত হয় আফগানিস্তান মহিলা ফুটবল দল

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
advertisement

তিনি ২০১৬ সালে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন এবং তারপর ডেনমার্কে আশ্রয় নেন। কিন্ত তার দেশে থাকা ফুটবলারদের কাছে তিনি অসম্ভব সন্মানীয় একজন ব্যক্তি। বিপদের সময় তাই তারা খালিদাকেই বেছে নিচ্ছে যোগাযোগ করার জন্য। তারা ফোন করলে পোপাল উপদেশ দিচ্ছেন বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়ার জন্য। এছাড়াও তালিবানদের বিরুদ্ধে এর আগে কখনো কোনো প্রতিবাদ জানিয়ে থাকলে তার সমস্ত প্রমাণ মিটিয়ে দিতে।

advertisement

এটি খুবই বেদনাদায়ক কারণ এত বছর আমরা কাজ করেছি নারীদের আরো প্রকাশ্যে আসার জন্য, এখন আমি আফগানিস্তানের মহিলাদের বলছি চুপ থাকতে এবং পালাতে। পোপাল তার দেশবাসীদের উপদেশ দিচ্ছেন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সমস্ত পোস্ট এবং ছবি মুছে ফেলতে। আজ থেকে দুই দশক আগে খলিদা তার পরিবারের সাথে পাকিস্তানের একটি রিফিউজি ক্যাম্পে ওঠেন এবং পশ্চিমীদের সাহায্য নিয়ে তিনি আফগানিস্তানে মহিলা ফুটবলকে গড়তে সাহায্য করেন।

advertisement

তিনি নারীশক্তির বৃদ্ধি ঘটানোর মাধ্যম হিসেবে ফুটবলকে বেছে নিয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তিনি জাতীয় দল গড়ার মত খেলোয়াড় জোগাড় করতে পারলেন এবং প্রথমবার গঠিত হয় আফগানিস্তান মহিলা ফুটবল দল। 'আমরা ভীষণ গর্বিত হয়েছিলাম জাতীয় দলের জার্সি গায়ে দিয়ে।' বললেন খালিদা।

তিনি তার সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে সংবামাধ্যমে তালিবানদের তাদের শত্রু বলেছিলেন, তারপর তাকে অসংখ্য প্রাণহানির হুমকি দেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত ২০১৬ সালে তিনি বাধ্য হন দেশ ছাড়তে। আফগানদের এরম বিপদের মধ্যে ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য তিনি আমেরিকাকে নিশানা করে বললেন 'তোমরা কথা কেন দিয়েছিলে?'। খালেদা মনে করেন শুধু খেলাধুলা নয়, শেষ কয়েকটা বছর ফ্যাশন শো পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হত আফগানিস্তানে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল আফগান মেয়েরা। কিন্তু সেসব এখন কেবল স্মৃতি।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
Afghanistan Khalida : তালিবান রাজে মহিলা ফুটবল শেষ আফগানিস্তানে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল