জয় বাবা গ্রিজম্যান। নিজনির মাঠে ঠিক সময়ে ফিরলেন নায়ক। গত কয়েক ম্যাচে এমবাপের ঝলকে খানিকটা পিছিয়ে ছিলেন জিদান উত্তর নতুন জিদান। কিন্তু কোয়ার্টার ফাইনালে সামনে উরুগুয়েকে পেয়ে তিনি যেন প্রতিপক্ষকে গিলে নিলেন। কাভানি না থাকায় শুরুতেই এগিয়ে যায় ফ্রান্স। চাপ কমে উমতেতি- ভারানের উপর। নতুন জায়গায় এই বিশ্বকাপে এখনও পর্যন্ত দুর্দান্ত পোগবা। আর জিরুর অভাব এই ম্যাচেও পুষিয়ে দিলেন সেই এমব্যাপে। ৪০ ও ৬১ মিনিটে আঁতোয়ার ছোঁয়া, তাতেই নানা নজির ফ্রান্সের।
advertisement
এই নিয়ে ৬ বার বিশ্বকাপের সেমি ফাইনালে উঠলেন ফরাসিরা। এরমধ্যে ১৯৯৮ ও ২০০৬ সালে ফাইনাল খেলেছেন তাঁরা। দ্বিতীয় দল হিসেবে এক বিশ্বকাপে তিন লাতিন দেশ পেরু, আর্জেন্টিনা এবং উরুগুয়ের বিরুদ্ধে জিতে তাদের ছুটি করে দিলেন ফরাসিরা। ১৯৭৪ সালে এই নজির ছিল নেদারল্যান্ডসের।
হ্যারি কেন ৬ ৷ তিন গোল হয়ে গেল গ্রিজম্যানেরও। নিজনির ঝলক অব্যাহত থাকলে আঁতোয়ায় আঁতকে উঠতে পারেন স্বয়ং হ্যারি কেনও।