এদিকে এক গোলে পিছিয়ে থাকা ফ্রান্স নেমেই মুহূর্মুহু আক্রমণ দাগে৷ সুইস রক্ষণে আছড়ে পড়তে থাকা ক্রমাগত আক্রমণের ঢেউ৷ ২ মিনিটের ব্যবধানে ২ টি গোল করেন করিম বেঞ্জিমা৷ ৫৭ ও ৫৯ মিনিটে বেঞ্জিমার গোলে ২-১ হয়ে যায় স্কোরলাইন৷
ম্যাচে গোলের ব্যবধান আরও বাড়াতে লে ব্লুসদের পরের গোল আসে পল পোগবার থেকে৷ তাঁর স্ক্রিমারে ৭৫ মিনিটে স্কোরলাইন হয়ে যায় ৩-১ ৷ এই অবস্থায় যদি ভেবে থাকেন এটাই ম্যাচের প্রধান অঙ্ক, তাহলে ভুল ভেবেছেন৷ পিকচার অভি বাকি হ্যায় মেরে দোস্ত স্টাইলে একেবারে কাহানিতে বড় ‘পলট’৷
advertisement
ম্যাচের ১৫ মিনিটে গোল করা সেফেরোভিচ ফের একবার ৮১ মিনিটে গোল করেন৷ ৯০ মিনিটে গাভরানোভিচের গোলে নির্ধারিত সময়ে ম্যাচের স্কোরলাইন দাঁড়ায় ৩-৩৷
অতিরিক্ত সময়ে আর কোনও দলই গোলের ব্যবধান বাড়াতে পারেনি৷ খেলা গড়ায় পেনাল্টি শ্যুট আউটে৷ সেখানে ৫-৪ গোলে ম্যাচ জিতে যায় সুইৎজারল্যান্ড৷
ফ্রান্সের হয়ে পল পোগবা, জিরোড, থুরাম, কিম্পবে সকলেই পেনাল্টিতে লক্ষ্যভেদ করলেও তরুণ তুর্কি এমবাপে ব্যর্থ ৷ অন্যদিকে সুইৎজারল্যান্ডের হয়ে গাভরানোভিচ, সারহ,আকাঞ্জি, ভারগাস,মাহমাদি সকলেই গোলে বল রাখেন৷