TRENDING:

‘হেরো’ ইংল্যান্ডকে একহাত, সমালোচনায় মদরিচ -এমব্যাপেরা

Last Updated:

‘হেরো’ ইংল্যান্ডকে একহাত, সমালোচনায় মদরিচ -এমব্যাপেরা

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#সেন্ট পিটার্সবার্গ : এক ধাক্কায় ব্রিটিশ আভিজাত্য ধুলোয় মিশে গেল ৷ আর যে সব সমালোচকরা এতদিন মুখ খুলতে পারছিলেন না তাঁরা যেন সব খাপ খোলা তলোয়ার হয়ে গেলেন ৷
advertisement

‘‘ ইটস কামিং হোম।’’ এই ট্যাগলাইনে বিশ্বাস জমিয়ে লন্ডন থেকে মস্কো পাড়ি দিয়েছিলেন হাজার হাজার ব্রিটিশ সমর্থক ৷ সেমিফাইনালে ওঠার পর দিন থেকে লন্ডন -মস্কো কোনও ফ্লাইট ফাঁকা যায়নি ৷

অবশেষে বুধরাতে থ্রি লায়ন্সদের প্রত্যাশার বেলুন ফুটো করে দিলেন ক্রোটরা। হারের পরই ইংরেজদের একহাত লুকা মদরিচের। ব্রিটিশ ফ্যানদের বিদ্রুপ ফ্রান্স টিন সেনসেশন এমব্যাপেরও ৷

advertisement

আরও পড়ুন - কান্নাভেজা চোখে বিদায় ইংল্যান্ডের, ক্রোয়েশিয়ার দাপটে মুগ্ধ দুনিয়া

বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমবার ক্রোয়েশিয়াকে ফাইনালে তুলেছেন অধিনায়ক লুকা মদরিচ। পরপর দুটি ম্যাচে টাইব্রেকার অবধি খেলতে হয়েছে তাদের এদিনের ম্যাচেও ৯০- মিনিটে খেলার ফয়সালা হয়নি ৷ তৃতীয় ম্যাচেও ৯০ মিনিটে খেলা শেষ হয়নি ৷  তবে অতিরিক্ত সময় খেলার ক্লান্তিও দমাতে পারেনি ক্রোটদের তা এখন প্রমাণিত ৷

advertisement

ফাইনালের টিকিট এনে দেওয়া ৩২ বছরের  মদরিচ বলেছেন, ‘‘ ব্রিটিশ সাংবাদিক, টেলিভিশন পণ্ডিতরা ক্রোয়েশিয়াকে অবজ্ঞা করেছিল। আর এখানেই ওরা চরম ভুল করে। আমরা সবই পড়ছিলাম। প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ওদের দেখিয়ে দেব কারা ক্লান্ত। আমার মতে, প্রতিপক্ষকে আর একটু সম্মান দেওয়া উচিত ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমের। আমরা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত শারীরিক ও মানসিকভাবে ওদের থেকে ভাল খেলেছি।’

advertisement

এদিকে শুধু ক্রোয়েশিয়াই নয়,  সেমিতে হারের পরই ইংরেজ সমর্থকদের বিদ্রুপ লে ব্লু তারকা এমব্যাপের ৷ তিনি লিখেছেন ,‘‘ইটস কামিং হোম? অসম্ভব। আমি ইংল্যান্ডকে ভালবাসি। কিন্তু আমাকে ক্রমাগত অপমান করেছে ব্রিটিশ সমর্থকরা। তাই এই হারটা ওদের প্রাপ্য ছিল।’’

[caption id="attachment_195214" align="alignnone" width="728"]

alt="Photo Courtesy - Kylian Mbappe 29 / Instagram Handle " width="728" height="956" />

Photo Courtesy - Kylian Mbappe 29 / Instagram Handle[/caption]

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
‘হেরো’ ইংল্যান্ডকে একহাত, সমালোচনায় মদরিচ -এমব্যাপেরা