রাজত্ব, সাম্রাজ্য. যশ-খ্যাতি এই সবকিছুর পরেও যেন তিনি মধ্যবিত্তের আইকন। ঠিক যেন বাড়ির বড় ছেলের মতো। ছোটবেলায় সব হারিয়ে সংসার টানার লড়াইয়ে দিন যাপন। বারো বছর আগে এমনই এক ইউরোপের মাঠে শুরু হয়েছিল তাঁর বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্ন। এক যুগ পেরিয়ে কাপ মাধুরী যেন আজও আলোকবর্ষ দূরে। লিও মেসি হাল ছাড়েননি। বরং ঘুরে দাঁড়িয়েছেন সবসময়। তাই মারাকানায় ম্লান হয়েও নতুন স্বপ্ন নিয়ে মস্কো এসেছেন। রাশিয়া বিশ্বকাপে আরও যেন বেশি করে আর্জেন্টিনা মেসিময়। স্বপ্নপূরণের নাম। ওয়ান ম্যান শো।
advertisement
আরও পড়ুন: শনিবার অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ অভিযানে নামার আগে সতর্ক ফ্রান্স
২০০৬ সালে জার্মানিতে নীল-সাদা জার্সিতে প্রথমবার বিশ্বকাপে নেমেছিলেন মেসি। এটি তাঁর চতুর্থ বিশ্বকাপ। এপর্যন্ত বিশ্বকাপের ১৫টি ম্যাচে তাঁর গোল ৫টি। মেসি না থাকলে আর্জেন্টিনা দল কতটা মাঝারি মানের তা পরিসংখ্যানে স্পষ্ট। বিশ্বকাপের যোগ্যতা নির্ণায়ক ম্যাচে মেসিকে ছাড়া আটটি ম্যাচ খেলেছিল আর্জেন্টিনা। পাঁচটি ম্যাচে হারে আর্জেন্টিনা। মেসি টিমে ঢোকার পর আর্জেন্টিনা ১০টি ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটিতে হারে।
মাইনাস-মেসি আর্জেন্টিনা তাই অনেকটাই গড়পড়তা। এমন একটি টিমে এল এম টেন নামের শিল্পী আছেন আর কতদিন ।