বিশ্বকাপের শুরুটা কিন্তু ভালোই করেছিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। প্রথম দুই ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া ও ডেনমার্ককে হারিয়েছিল দিদিয়ের দেশঁ-র দল। নক আউট পর্বের টিকিট নিশ্চিৎ হয়ে যাওয়া তৃতীয় ম্যাচে তিউনিশিয়ার বিরুদ্ধে দলে ৯টি পরিবর্তন করেছিল ফরাসী কোচ। কিন্তু সেই ম্যাচে হারের মুখ দেখতে হয় ফ্রান্সকে। তবে নকআউট পর্বে কোনও পরীক্ষা নীরিক্ষা নয় পূর্ণ শক্তির দল নিয়েই পোল্যান্ড বধে নামতে চলেছে ২ বারের বিশ্বজয়ীরা।
advertisement
প্রি কোয়ার্টার ফাইনালে ফ্রান্সের আক্রমণে ফের জিরুর, এমবাপে, গ্রিজম্যান, ডেম্বেলেরা ফিরতে চলেছেন। মাঝ মাঠে খেলতে পারেন শৌমেনি, র্যাবিয়ট। রক্ষণে খেলতে পারেন কৌন্ডে, ভারানে, উপামেকানো, থিও হার্নান্ডেজ। পোল্যান্ডের বিরুদ্ধে মাইলফলকের ম্যাচে নামতে চলেছেন ফ্রান্সের হুগো লরিস। কেরিয়ারের ১৪২ তম ম্যাচ তাঁর। লিলিয়াঁ থুরামকে ছুঁয়ে ফেলবেন লরিস। কোয়ার্টার ফাইনালে যাওয়ার বিষয়ে একশো শতাংশ আত্মবিশ্বাসী ফ্রান্স।
আরও পড়ুনঃ গোল করে শুধু দলকে জেতানোই নয়, একগুচ্ছ রেকর্ডও গড়লেন লিওনেল মেসি
অপরদিক, আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে অত্যাধিত রক্ষণাত্মক ফুটবল খেলার মাশুল দিতে হয়েছিল পোল্যান্ডকে। একটি জয় ও একটি ড্র করে গোল পার্থক্যের বিচারে মেক্সিকোকে পেছনে ফেলে নকআউটে পৌছায় লেওনডস্কি, শেজনিরা। তবে ফ্রান্সের মত শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে ফের পুরোপুরি রক্ষণাত্মক ফুটবল খেললে সমস্যা আরও বাড়তে পারে। সেই কারণেই ফ্রান্সের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক ফুটবলে ফিরতে পাকে পোলিশ। অবশ্যই রক্ষণকে মজবুত রেখে।