এদিন সেমি ফাইনালের প্রথম থেকেই আক্রমণের ঝড় তোলার চেষ্টা করে ফ্রান্স। অপরদিকে, নিজেদের রণনীতি অনুযায়ী ডিফেন্সিভ ফুটবল খেলে কাউন্টার অ্যাটাকে যাওয়ার চেষ্টা করে মরক্কো। কিন্তু অন্যান্য হেভিওয়েট দলগুলির যেখানে মরক্কোর রক্ষণকে ভাঙতে কালঘাম ফেলতে হয়েছে। তারপরপও অনেক দলই সেই রক্ষণ ভাঙতে পারেনি। সেই ডিফেন্সিভ লাইনকেই ম্যাচের ৫ মিনিটের মধ্যে ভেঙে ফেলে ফ্রান্স।
advertisement
কিলিয়ান এমবাপের দুরন্ত দৌড় দিয়ে শুরু হয় ফ্রান্সের আক্রমণ। তারপর এমবাপের থ্রু থেকে জিরুরের শট ডিফেন্সে বাধা প্রাপ্ত হয়ে বল গিয়ে পড়ে প্রথম পোস্টের কোণায় থিও হার্নান্ডেজের পায়ে। সেখান থেকে মরক্কোর গোলকিপার বোনোকে ভেদ করতে কোনও ভুল করেননি থিও হার্নান্ডেজ। এরপর প্রথমার্ধে আরও কয়েকবার গোলের সুযোগ তৈরি করেছিল ফ্রান্স। কিন্তু ব্যবধান বাড়েনি।
ম্যাচের প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে কর্ণার থেকে ব্যাক ভলিতে গোল শোধ করার সুযোগ পেয়েছিল মরক্কো। কিন্তু সেই শট দুরন্ত সেভ করেন হুগো লরিস। প্রথমার্ধের ইনজুরি টাইমে আক্রমণের ঝাঁঝ বাড়িয়েছিল মরক্কো। কিন্তু গোলের মুখ খোলেনি। শেষ পর্যন্ত ১-০ গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স।