এদিন শক্তিতে অনেকটা এগিয়ে থেকে শুরু করলেও ফ্রান্সের বিরুদ্ধে প্রথমার্ধে সমানে সমানে টক্কর দিল ডেনমার্ক। গোলমুখী শটে ফ্রান্স এগিয়ে থাকলেও বল পজিশনে এমবাপেদের ছেড়ে কথা বলেনি এরিকসনরা। তবে একাধিক গোলের সুযোগ তৈরি করলেও গোলের মুখ খুলতে পারেনি ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। তবে প্রথমার্ধের শেষ পর্যন্ত ফ্রান্সের যাবতীয় আক্রমণ রুখে দেয় ড্যানিশ ডিফেন্স।
advertisement
প্রসঙ্গত, বিশ্বকাপের শুরুর আগে থেকেই চোট সমস্যায় ভুগছিল ফ্রান্স। চোটের কবলে পড়ে ছিটকে গিয়েছেন পল পোগবা, অ্যান্তোনিও কন্তের মতো তারকারা। তারপরও তার দল যে কতটা শক্তিশালী তা অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে প্রমাণ করে দিয়েছেন দিদিয়ের দেশঁ। অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের পর চোটের কারণে ছিটকে গিয়েছেন লুকাস হার্নান্ডেজ। তারপরও আত্মবিশ্বাসে কোনও ঘাটতি নেই ফ্রান্সের।
অপরদিকে, বিশ্বকাপের শুরুটা ভালো হয়নি ডেনমার্কের। প্রথম ম্যাচে তিউনেশিয়ার বিরুদ্ধে গোলশূন্য ড্র করেছে ড্যানিশরা। তাই বিশ্বকাপে টিকে থাকতে হলে দ্বিতীয় ম্যাচে জয় ছাড়া উপায় নেই ক্যাসপার হিজুলমান্ডের দলের। ফ্রান্সের বিরুদ্ধে তারা লড়াই দিতে প্রস্তুত সেই কথা জানিয়েছেন ডেনমার্কের কোচ। ডলবার্গ, ওলসেন, এরিকসন, ডিলানিদের অভিজ্ঞতাই ভরসা দলের