এদিন প্রথম থেকেই ম্যাচে দুই দলই টাফ ফুটবল খেলতে শুরু করে। আক্রমণের ঝাঁঝ থাকলেও বডি কনট্যাক্ট গেম খেলে লিওনেল স্কালোনি ও লুই ভ্যান গালের ছেলেরা। ধীরে ধীরে খেলার ছন্দ ফিরলেও প্লেয়ারদের মাথা গরম করতেও দেখা যায়। যার ফল স্বরূপ প্রথমার্ধেই দুই দলের ৪ জন প্লেয়ারকে হলুদ কার্ড দেখতে হয়। তবে নিজের মাথা ঠান্ডা রেখেছিলেন মেসি। সুযোগ বুঝে জায়গা মত কাজের কাজটা করে যান দলের জন্য। স্কোর শিটে মোলিনার নাম উঠলেও গোলটির কৃতিত্ব পুরোটাই মেসির।
advertisement
গোল হজম করার পর শেষ ১০ মিনিটে আক্রমণের গতি বাড়িয়েছিল ডাচরা। বেশ কয়েকবার কাছাকাছি চলেও গিয়েছিল আর্জেন্টিনা গোলের। কিন্তু নীল-সাদা ব্রিগেডের রক্ষণের প্রাচীর ভেদ করতে পারেননি গ্যাকপো, ডিপায়, ডামফ্রিসরা। নির্ধারিত ৪৫ মিনিটের পর ৫ মিনিট ইনজুরি টাইমেও গোলের ব্যবধান ধরে রাখে আর্জেন্টিনা। দ্বিতীয়ার্ধে আরও হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বলে মনে করছেন ফুটবল বিশেষজ্ঞরা।