ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ইংল্যান্ড। ওপেনিংয়ে দুরন্ত শুরু করে দুই ব্রিটিশ ওপেনার। একের পর এক মারকাটারি শট খেলতে থাকেন দুই ওপেনার। ওপেনিং জুটিতে অর্ধশতরানের পার্টনারশিপ করেন বাটলার-হেলস জুটি। ৫২ রানের ইনিংস খেলে আউট হন হেলস। অপরদিকে নিজের অধিনায়কোচিত ইনিংস চালিয়ে যান বাটলার। ৭৩ রানের ঝকঝকে ইনিংস খেলেন তিনি। এছাড়া লিয়াম লিভিংস্টোন ২০ রান ছাড়া কোনও ব্রিটিশ ব্যাটার রান পাননি।
advertisement
রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি নিউজিল্যান্ডের। ২৮ রানের মধ্যেই দুই ওপেনার ফিন অ্যালেন ও ডেভন কনওয়ে সাজঘরে ফেরত যান। এরপর গ্লেন ফিলিপস ও কেন উইলিয়ামসন দুরন্ত পার্টনারশিপ করে কিউইদের জয়ের আশা জিইয়ে রেখেছিল। ৯১ রানের পার্টনারশিপ করেন তারা। ৪০ রান করে আউট হন কিউই অধিনায়ক। এরপর অর্ধশতরান করার পর ৬২ রানে সাজঘরে ফেরেন ফিলিপস। শেষের দিকে ব্যাটাররা রান না পাওয়ায় জয় হাতছাড়া হয় নিউজিল্যান্ডের।
আরও পড়ুনঃ টি-২০ বিশ্বকাপেরে ফাইনালে উঠবে কী টিম ইন্ডিয়া, বড় মন্তব্য সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের
ইংল্যান্ডের এই জয়ের ফলে গ্রুপ ওয়ানে ৪ ম্যাচে ৫ পয়েন্ট হল নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার। রান রেটের বিচারে শীর্ষে কিউইরা। দ্বিতীয় স্থানে ব্রিটিশরা ও তৃতীয় স্থানে ব্যাগি গ্রিনরা। ৪ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ স্থানে শ্রীলঙ্কা। ফলে সেমি ফাইনালের কোন দুই দল যাবে তার জন্য অপেক্ষা করতে শেষ ম্যাচ পর্যন্ত।