এই শোয়ে তাঁর জীবনের ওঠা-পড়া, লড়াই ও জয়ের গল্প বলবেন তারকা গোলকিপার। সেখানেই মধ্যাহ্নভোজ সারবেন তিনি। কী কী থাকছে তাঁর লাঞ্চ-প্লেটে?বাঙালি খাবারকে আর্জেন্টিনার স্টাইলে পরিবেশন করবেন কলকাতার অন্যতম জনপ্রিয় রেস্তরাঁর কর্ণধার শ্যেফ রঞ্জন বিশ্বাস। মেনুতে থাকছে আলু পোস্তর ক্যানাপে, ডাব চিংড়ি, চিটাগং চিতল মুইঠ্যা।
চিতল মুইঠ্যা সাধারণত ভেজে নেওয়া হয় কিন্তু ওঁর জন্য সেটা স্টিম করে বানানো হবে। এমি এরপর বিকেলে যাবেন মোহনবাগান মাঠে। সেখানে কিছুক্ষণ সময় কাটাবেন তিনি। তরুণ ফুটবলারদের পাশাপাশি প্রাক্তন ফুটবলারদের সঙ্গে দেখা করবেন। মোহনবাগানের বর্তমান ফুটবল দল অবশ্য সেই সময় থাকবে না। তবুও ভারতীয় ফুটবলের যারা থাকবেন তাদের সঙ্গে দেখা করতে পারেন এমি।
বিশ্বকাপ জয়ী গোলকিপার বলে কথা। তাই এমির হাত দিয়ে ভাস্কর গঙ্গোপাধ্যায়, অতনু ভটচাজ এবং আরও কিছু প্রাক্তন গোলরক্ষককে সংবর্ধনা দেওয়া হতে পারে। মার্টিনেজ ছিলেন বলেই ছত্রিশ বছর পর বিশ্বকাপ জিততে পেরেছিল আর্জেন্টিনা। তিনি যদি ফ্রান্সের ফুটবলারের শট সেভ না করতেন তবে বিশ্বসেরা অধরা থেকে যেতে পারত লিও মেসির। তাই মেসির যতটা কৃতিত্ব, এমির কৃতিত্ব তার থেকে কিছু কম নয়।