রাজধানীর ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই রীতিমতো হইচই পড়ে যায় দীপাকে ঘিরে ৷ প্রত্যেকেই চাইছিলেন তাঁর সঙ্গে একটা ছবি বা সেলফি তুলতে ৷ মালায় ঢাকা পড়ে যাওয়ার পরেও মুখে এতটুকু বিরক্তির ছাপ নেই দীপার ৷ বরং হাসিমুখেই বললেন, ‘‘আমার জন্য এত প্রার্থনা করেছেন সবাই। আমি আপ্লুত। সবাইকে ধন্যবাদ। অলিম্পিকে যা পারফর্ম করেছি তাতে আমি খুশি। আরও খুশি হতাম পদক নিয়ে ফিরতে পারলে। যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে। নিশ্চয়ই চেষ্টা করব পরের বার অলিম্পিকে পদক জেতার ৷’’
advertisement
তিনি যে পদক পাওয়ার এত কাছাকাছি পৌঁছে যাবেন, সেটা একেবারেই আশা করেননি দীপা ৷ সাত বা আটে শেষ করার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন ৷ কিন্তু চার নম্বর স্থান পেয়ে দারুণ খুশি দীপা ৷ আর প্রোদুনোভা ভল্ট চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারেও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ তিনি ৷ বললেন , ‘‘ প্রোদুনোভা ভল্ট আমি চালিয়ে যাব। এই মুহূর্তে অন্য কোনও ভল্ট মাথায় নেই। আমার মনে হয় না এটা মৃত্যুভল্ট। ঠিকঠাক প্র্যাকটিস করতে পারলে সব কিছুই সহজ হয়ে যায়।’’