যার সুবাদে প্রায় ৪ বছর পর ওয়ানডে খেলার সুযোগ তৈরি হয়েছে ট্রাভিস হেডের সামনে। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে দারুণ খেলার পর এবার ওয়ানডে অভিষেকের সম্ভাবনা রয়েছে জশ ইংলিসের। তিন তারকা পেসারের অনুপস্থিতিতে সাদা বলের দুই সিরিজে পেস আক্রমণ সামলাবেন শন অ্যাবট, জেসন বেহরেনডর্ফ এবং নাথান এলিস। পাশাপাশি পেস অলরাউন্ডার ক্যামেরন গ্রিনের ওপরেও থাকবে বাড়তি দায়িত্ব।
advertisement
বিশ্রাম পাওয়া ক্রিকেটারদের মধ্যে যাদের আইপিএল চুক্তি রয়েছে, তারা সবাই টেস্ট সিরিজ খেলেই চলে যাবে ভারতে। তবে শুরু থেকেই খেলতে পারবে না আইপিএলে। তাদের মাঠে নামতে অপেক্ষা করতে হবে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত। কারণ ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার কেন্দ্রীয় চুক্তির শর্ত হল, চুক্তিভুক্ত কোনো খেলোয়াড় জাতীয় দলের খেলার সময় অন্য কোনো লিগে খেলতে পারবে না। তাই টেস্ট সিরিজ শেষে ভারতে গিয়ে নিজেদের কোয়ারেন্টাইন পর্ব শেষ করবেন কামিন্স, ওয়ার্নার, হ্যাজলউডরা।
এছাড়া ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলে থাকা অ্যাবট, এলিস, বেহরেনডর্ফ, মিচেল মার্শ এবং মার্কাস স্টয়নিসেরও আছে আইপিএল চুক্তি। তারা ৫ এপ্রিলের পর যাবে ভারত। এরপর কোয়ারেন্টাইন পর্ব শেষ করে ১২ এপ্রিল থেকে খেলতে পারবে আইপিএল। আগামী ৪ মার্চ থেকে শুরু হবে পাকিস্তান ও অস্ট্রেলিয়ার তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ।
পরের দুই ম্যাচ হবে ১২ ও ২১ মার্চ থেকে। এরপর ওয়ানডে সিরিজের তিন ম্যাচ যথাক্রমে ২৯ মার্চ, ৩১ মার্চ ও ২ এপ্রিল তারিখে। সবশেষ ৫ এপ্রিল একমাত্র টি-টোয়েন্টি দিয়ে শেষ হবে অস্ট্রেলিয়ার পাকিস্তান সফর। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া মনে করে এই সুযোগে তরুণ ক্রিকেটারদের দেখে নেওয়া যাবে পরবর্তী টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে।