কোহলি বলেছেন ২০১৪ সালের শেষ মাসগুলির সময়ে তিনি পিঠের ব্যাথার জন্য তিনি ব্যতিব্যস্ত ছিলেন৷ কিছুতেই তার থেকে মুক্তি পাচ্ছিলেন না তিনি৷ প্রত্যেক সকালে পিঠের ব্যাথা ঠিক করতে তাঁর ৪৫ মিনিট পরিশ্রম করতে হত৷ কিন্তু দিনের বেলা যে কোনও সময়ে তাঁর ফের যন্ত্রণায় কাহিল অবস্থা হত৷
আরও পড়ুন - Malaika থেকে Deepika, পুজোর সাজে সঙ্গে থাকুক Bollywood-ডিভার ফ্যাশন ট্রেন্ড!
advertisement
শরীরের শক্তি ফেরত আনা যায় কী করে তা নিয়ে কথা হয়েছিল
তিনি জানিয়েছেন এরপরে বাসু স্যার এবং আমার ওজন ওঠানো এবং শরীরে পুরো শক্তি ফেরত আনার বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছিল৷ জাতীয় দলের সঙ্গে ২০১৫ থেকে ২০১৯ অবধি কাজ করা শঙ্কর -কোহলি ও গোটা দলের ফিটনেসে সকারত্মক পরিবর্তন এনেছেন৷ কোহলি জানিয়েছেন, ‘‘প্রথমে আমি ওজন ওঠানো নিয়ে নিশ্চিত ছিলাম না৷ কিন্তু বাসু স্যার আমার সঙ্গে খালি একটা কথার আশ্বাস দিয়েছিলেন আমার ওপর ভরসা রাখ৷ আমার ওনার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার ওপর পুরো ভরসা ছিল৷ ’’
আরও পড়ুন - আটোঁসাঁটো পোশাকে সাদা মাখন ত্বক, Sara Tendulkar-এ মজে Bollywood, তিনি কোন ক্রিকেটারের ছবি করলেন শেয়ার
উনি বলেন , ‘‘আমার শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ২০১৫ -র সিরিজ মনে রয়েছে৷ আমি বাসু স্যারের থেকে ওজন ওঠানো শিখতে শুরু করে দিয়েছিলাম৷ আমি এই নিয়ে পড়াশুনো করতে গিয়ে বুঝতে ও অনুভব করতে শুরু করি এর দ্বারা কিছু অদ্ভুত করার দিশায় আমি কাজ করছি৷ কোহলি জানিয়েছিলেন এর ফলাফল একেবারে আলাদা -যাতে আমার শরীরের ক্ষমতা নিয়ে চেনা ধারণা একেবার বদলে গিয়েছিল৷