এই স্ক্যামে তিনটি রাজ্য ক্রিকেট (Cricket) সংস্থার আধিকারিকের নাম , একজন ফিক্সারের নাম, দিল্লি ক্রিকেটের নির্বাচকের প্রাক্তন কর্মচারী, আইপিএলের (IPL) প্রাক্তন ক্রিকেটার এবং একজন বাংলার অনুর্ধ্ব ১৯ ক্রিকেটারের নাম সামনে এসেছে৷
আরও পড়ুন - Viral Video: পরণে স্লিভলেস ব্লাউজ, শাড়ি, ‘‘ওয়ান-টু-থ্রি-ফোর’’ সুপারহিট গানে Dance, ভাইরাল ভিডিও
advertisement
উত্তর প্রদেশের জালৌন জেলার বাসিন্দা এই ক্রিকেটার রাজ গুরুগ্রামের পুলিশকে নিডের অভিযোগে জানিয়েছেন ভোরা তাঁকে সিকিম টিমে জায়গা দেওয়ার কথা বলেছিলেন৷ রাজ নিজের অভিযোগে বলেন, ‘‘আমি একটি গরীব পরিবার থেকে এসেছি৷ আমার স্বপ্ন ছিল ভারতের জার্সিতে খেলব৷ কিন্তু অভিযুক্ত আমাকে ও আমার পরিবারকে ধোঁকা দিয়েছে৷ আর নির্বাচনের নামে টাকা নিয়েছে৷ আমি প্রার্থণা করছি অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হোক৷ ’’ এরপর গুরুগ্রাম পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করা হয়৷
এই অভিযোগের ভিত্তিতে ৫ সেপ্টেম্বর পুলিশ ভোরার অফিসে হানা দেয়৷ সোহনা রোডের অফিসে তাঁর কন্ট্র্যাক্টের কাগজ হাতে পায়৷ সেখানে দেখা যায় ১৮ জন ক্রিকেটারের সঙ্গে চুক্তি করে টাকা নিয়েছিল৷ ফোনের কথোপকথন, হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট খতিয়ে দেখে টাকাপত্র লেনদেনের বিষয়ে প্রমাণ পাওয়া গেছে৷ এই কাণ্ড ভোরার এক সঙ্গী বাংলার প্রাক্তন অনুর্ধ্ব ১৯ ক্রিকেটার দানিশ মির্জাকে গ্রেফতার করা হয়েছে৷
গুরুগ্রাম পুলিশ এই ফ্রড কেসে চার্জশিট দাখিল করেছে৷ এই পুরো চক্রটিকে ধরার জন্য পুলিশে দিল্লি, অরুণাচলপ্রদেশ , উত্তরখণ্ড, ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে কথা বলেছে৷ সকলের নামেই নোটিশ জারি করা হয়েছে৷
অভিযুক্ত ভোরাকেও পুলিশ গ্রেফতার করা হয়েছে৷ মামলার পরের শুনানি ১৪ নভেম্বর ধার্য করা হয়েছে৷