জানা গিয়েছে, ২০২০-র সেপ্টেম্বরে প্রথমবার তাঁর ক্যানসার ধরা পড়ে। ঊরুর চোটের কারণে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে হওয়া আইপিএল-এর মাঝপথেই দেশে ফেরেন ভুবি। তারপর থেকে নিজের চোট সারানোর পাশাপাশি বাবার শরীর নিয়েও চিন্তিত ছিলেন। ইংল্যান্ডের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সঙ্গে পরামর্শ করার পর তাঁর চিকিৎসা শুরু হয়। নয়া দিল্লির এমস-এ চিকিৎসারত ছিলেন তিনি। দু’সপ্তাহ আগে থেকে কিরণের শরীর খারাপ হতে শুরু করে। মেরঠের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন।
advertisement
মঙ্গলবার অবস্থার উন্নতি হওয়ায় তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু দু’দিন পরেই প্রয়াত হলেন তিনি। প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশের পুলিশ বিভাগে সাব-ইন্সপেক্টর পদে কর্মরত ছিলেন ভুবনেশ্বরের বাবা। ভুবনেশ্বর বরাবর চুপচাপ ধরণের। কয়েকদিন আগেই রিপোর্ট বেরিয়েছিল তিনি নাকি শুধুমাত্র টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে চান। তাই টেস্ট খেলা ছেড়ে দিয়েছেন। তিনি নিজে অবশ্য পরে এই ভুল ভেঙে দেন। মিডিয়ার প্রকাশিত রিপোর্টে গুরুত্ব দিতে মানা করেন।বাবাকে হারানোর শোক কত তাড়াতাড়ি তিনি কাটিয়ে উঠতে পারেন সেটাই দেখার। ইংল্যান্ড সফরে তিনি নেই। ফলে আপাতত পরিবারের সঙ্গেই থাকতে পারবেন।