সংবাদমাধ্যমে মারফত খবরটা জানার পরেই ভাইচুংয়ের টুইট করে বলেন, জম্মু-কাশ্মীর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে ৷ দিল্লিতে BBF স্কুলে মজিদের ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা তিনি করে দিচ্ছেন ৷ একজন পেশাদার ফুটবলার হিসেবে গড়ে উঠতে মজিদকে সবরকমভাবে সাহায্য করা হবে বলেও জানিয়েছেন ভাইচুং ৷
কিছুদিন আগেই উগ্রপন্থার রাস্তা বেছে নিয়ে জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই তৈবায় যোগ দিয়েছিল কাশ্মীরের তরুণ ফুটবলার মজিদ খান। তাকে আবার মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনা গিয়েছে। মাজিদকে ফিরিয়ে আনতে বার বার তার পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের দিয়ে অনুরোধ জানায় পুলিশ। স্বজনদের অনুরোধে কিছুটা বরফ গলে যায়। আর তারপরই কাশ্মীরে সেনার হাতে ধরা দেয় মজিদ।
অনন্তনাগের এই তরুণ ফুটবলার এক সপ্তাহ আগে ফেসবুকে জানায় যে , সে লস্কর-ই-তৈবা জঙ্গি সংগঠনটিতে যোগ দিয়েছে। কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মাজিদ ইতিমধ্যেই বহু এনজিও -র সঙ্গে কাজ করেছে। তাই ফেসবুকে তাকে চিনতে অসুবিধে হয়নি কারোর। তবে বর্তমানে সে পুলিশ ও সেনার সঙ্গেই রয়েছে। পুলিশের তরফে এই ঘটনাকে স্বাগত জানানো হয়েছে। মজিদ জঙ্গি সংগঠন ছেড়ে আবার ফিরে আসায় স্বভাবতই খুশির হাওয়া উপত্যকায় ৷