জাতীয় গেমস খেলতে যাওয়ার আগে অ্যাথলিটদের জন্য আগাম চাকরির ঘোষণা করে রাজ্য সরকার। পদক জিতলেই সুনিশ্চিত চাকরি- ঘটা করে ঘোষণা ক্রীড়া দফতরের। অথচ সেই জাতীয় গেমস খেলতে গিয়েই অব্যবস্থার শিকার বাংলার খো-খো আর মহিলা ফুটবল দল। খেলোয়াড়দের জন্য ট্রেনের টিকিটই জোগাড় করতে পারেননি কর্তারা। কী করে এমনটা সম্ভব তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। বেঙ্গল অলিম্পিক সংস্থার কর্তাদের ভূমিকা নিয়ে শুরু হয়েছে তুমুল সমালোচনা।
advertisement
কিন্তু এমন অব্যবস্থার দায় নেবে কে? চলছে দায় ঠেলাঠেলির পালা। বিওএ-র গাফিলতির দিকে আঙুল আইএফএ, খো-খো সংস্থার। নির্দিষ্ট সংস্থার কর্তাদের ঘাড়ে পাল্টা দোষ চাপাচ্ছে বিওএ। উত্তরাখণ্ডে হবে ৩৮-তম জাতীয় গেমস। টুর্নামেন্টের একদিন আগেই উত্তরাখণ্ড পৌঁছয় বাংলার খো-খো, মহিলা ফুটবল, সাঁতারের দল। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতে সফর করার পর প্লেয়াররা কতটা নিজেদের সেরাটা দিতে পারবে তাও প্রশ্নের উর্ধ্বে নয়।