একতরফা ভাবে বোর্ডের সাধারণ বার্ষিক সভা। ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়ানোর ঘোষণা। ৩০ সেপ্টেম্বর ও পয়লা অক্টোবর ১০ থেকে ১২ কোটি টাকা রাজ্য সংস্থাগুলির মধ্যে আর্থিক লেনদেন। এই সব কিছু কেন এবং কী ভাবে, তার জবাব হয়তো বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে দিতে হতে পারে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে।
ইতিমধ্যেই প্রধান বিচারপতি টিএস ঠাকুরের বেঞ্চ অনুরাগ ঠাকুরদের পরামর্শ দিয়েছে, সংস্কার সুপারিশ নিয়ে গোয়ার্তুমি না করে সোজা পথে হাঁটতে। এরমধ্যে বোর্ডে দুটি অ্যাকাউন্টস ফ্রিজ হওয়ার ঘটনা পরিস্থিতিকে আরও গরম করেছে। যদিও লোধা কমিশনের প্রধান আরএম লোধা দাবি করেছেন, ফ্রিজ নয় ওই অ্যাকাউন্টস নিয়ন্ত্রণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কারণ এই আর্থিক লেনদেন বেআইনি। এদিন লোধার অভিযোগ, সুপ্রিম নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েই রাজ্য সংস্থার সঙ্গে আর্থিক লেনদেন করেছে বিসিসিআই। যা আদালত অবমাননার সামিল। ছাড়বার পাত্র নয় বোর্ড। সচিব অজয় শিরকের পালটা হুঙ্কার, সংস্কার সুপারিশকে হাতিয়ার করে দেশের ক্রিকেটকেই বন্ধ করতে চাইছে লোধা কমিশন। শিরকের দাবি, আইপিএলকে মহোৎসব বলে ক্রিকেটকে ছোট করেছেন লোধা। পঞ্চমীর বারবেলায় সুপ্রিম কোর্টে কী হতে চলেছে, তা দেখতেই দিল্লির দিকে তাকিয়ে ভারতীয় ক্রিকেট।
advertisement