খুব কাছ থেকে দেখেছেন তাঁকে। সৌরভ জানিয়েছেন ভারতের প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন যশপাল। তাঁদের মত ক্রিকেটারদের দেখেই তরুণ সৌরভ এবং আরো অনেকে দেশের হয়ে খেলা এবং ট্রফি জয়ের স্বপ্ন দেখা শুরু করেন। বিশেষ করে যশপাল শর্মার ক্রিকেটার হিসেবে লড়াকু মানসিকতা শিক্ষণীয় জানিয়েছেন মহারাজ।
উল্লেখ্য দিলীপ ভেঙ্গসরকার জানিয়েছেন কয়েকদিন আগেই গুরগাঁওতে একটি অনুষ্ঠানে দেখা হয়েছিল যশপালের সঙ্গে। দিলিপের প্রাক্তন সতীর্থকে দেখে মনেই হয়নি এই পরিণতি হতে পারে। যথেষ্ট ফিট ছিলেন শর্মা। ভেজিটেরিয়ান ছিলেন এবং মদ, সিগারেট খেতেন না। দিলীপ জানিয়েছিলেন যশপাল এতটাই নিজেকে ধরে রেখেছিল দেখে মনে হত সে দীর্ঘায়ু হবে।
প্রাক্তন ক্রিকেটার বলবিন্দর সিং সান্ধু ভেঙে পড়েছেন মৃত্যুর খবরে। শর্মা দীর্ঘদিনের বন্ধু। ১৯৮৩ বিশ্বকাপের সময় রুম পার্টনার ছিলেন। তিনি মনে করেন যশপাল যথেষ্ট দক্ষ ক্রিকেটার ছিলেন। ওপেন করেছেন, দক্ষ ফিল্ডার ছিলেন, পেস বোলিং খেলতে ভয় পেতেন না। সব মিলিয়ে পরিসংখ্যান দিয়ে শুধু তাঁকে বিচার করা ঠিক হবে না। কয়েকদিন পরেই মুক্তি পেতে চলেছে ভারতের প্রথম বিশ্বকাপ জয় নিয়ে ছবি। সেটা দেখতে ইচ্ছুক ছিলেন এই প্রাক্তন ক্রিকেটার। কিন্তু সেটা আর হল না।