ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। শাকিব আল হাসান না থাকায় দলকে নেতৃত্ব দেন নাজমুল হাসান শান্তো। প্রথম ইনিংসে ৩১০ রান করে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৮৬ রান করেন মেহমুদুল হাসান জয়। নিউজিল্যান্ডের হয়ে সবথেকে বেশি ৪টি উইকেট নেন গ্লেন ফিলিপস। প্রথম ইনিংসে রান তাড়া করতে নেমে কেন উইলিয়ামসনের অনবদ্য শতরানের সৌজন্যে ৩১৭ রান করে নিউজিল্যান্ড। ৪টি উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম। ৭ রানের লিড পায় ব্ল্যাক ক্যাপসরা।
advertisement
দ্বিতীয় ইনিংসেও ভাল ব্যাটিং করে বাংলাদেশ। নাজমুল হাসান শান্তো ১০৫ রানের অধিনায়কোচিত ইনিংস খেলেন। এছাড়া ৬৭ রান করেন মুশফিকুর রহিম। ৫০ রান করেন মেহেদি হাসান। ৩৩৮ রান করে বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের ৭ রানের লিড বাদ দিয়ে ৩৩২ টার্গেট দেয় বাংলাদেশ। চতুর্থ ইনিংসে রান তাড়া করতে নেমে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে কিউইদের ইনিংস। চতুর্থ দিনের খেলা শেষেই ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল।
পঞ্চম দিনে বাংলাদেশের জয়ের জন্য দরকার ছিল ৩ উইকেট। শেষ দিনের প্রথম সেশনেই খেলা শেষ হয়ে যায়। ১৮১ রানে অলআউট হয়ে যায় নিউজিল্যান্ড। ১৫০ রানে জয় পায় বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম। এই জয়ের ফলে ২ ম্যাচের সিরিজে ১-০ লিড নিল বাংলাদেশ।