চোট কাটিয়ে ফের দলে ফিরেছেন তারকা অলরাউন্ডার গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। কব্জির চোটের কারণে কয়েক মাস মাঠের বাইরে থাকার পর তিনি ফিরছেন টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ তিন ম্যাচে। পেসার বেন ডোয়ারশুইসও ফিরেছেন, তিনি খেলবেন শেষ দুই ম্যাচে। পাশাপাশি উইকেটকিপার-ব্যাটার জশ ফিলিপে টি-টোয়েন্টি দলে যুক্ত হয়েছেন। এই পরিবর্তন মূলত দলকে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে ব্যবহারের অংশ হিসেবেই দেখা হচ্ছে।
advertisement
অন্যদিকে নবীন পেসার মাহলি বিয়ার্ডম্যানকে নেওয়া হয়েছে ভবিষ্যতের বিনিয়োগ হিসেবে। ২০২৪ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য এই তরুণ ফাইনালে ৩ উইকেট নিয়ে মাত্র ১৫ রান দেন। তিনি টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ তিন ম্যাচে দলের সঙ্গে থাকবেন। এদিকে জশ হ্যাজলউড দ্বিতীয় ম্যাচের পর ও শন অ্যাবট তৃতীয় ম্যাচের পর দল ছাড়বেন শেফিল্ড শিল্ডের প্রস্তুতির জন্য।
ওয়ানডে দলে পরিবর্তন এসেছে বেশ কিছু। মিডল-অর্ডার ব্যাটার মার্নাস লাবুশেন দ্বিতীয় ওয়ানডের পর বাদ পড়েছেন, তিনিও শেফিল্ড শিল্ডের তৃতীয় রাউন্ডে অংশ নেবেন। শনিবার সিডনিতে হতে চলা তৃতীয় ওয়ানডেতে দলে যুক্ত হচ্ছেন তরুণ অলরাউন্ডার জ্যাক এডওয়ার্ডস ও স্পিনার ম্যাট কুনেম্যান। সামগ্রিকভাবে, এই পরিবর্তনগুলো অস্ট্রেলিয়ার বেঞ্চ শক্তি যাচাই ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতির অংশ বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় ওয়ানডের স্কোয়াড: মিচেল মার্শ (অধিনায়ক), জেভিয়ার বার্টলেট, অ্যালেক্স ক্যারি (উইকেটকিপার), কুপার কনোলি, জ্যাক এডওয়ার্ডস, নাথান এলিস, জশ হ্যাজলউড, ট্রেভিস হেড, জশ ইংগলিস (উইকেটকিপার), ম্যাথু কুনেম্যান, মিচেল ওয়েন, জশ ফিলিপে (উইকেটকিপার), ম্যাট রেনশ, ম্যাথু শর্ট, মিচেল স্টার্ক, অ্যাডাম জাম্পা।
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি স্কোয়াড: মিচেল মার্শ (অধিনায়ক), শন অ্যাবট (শুধু প্রথম তিন ম্যাচ), জেভিয়ার বার্টলেট, মাহলি বিয়ার্ডম্যান (শেষ তিন ম্যাচ), টিম ডেভিড, বেন ডোয়ারশুইস (শেষ দুই ম্যাচ), নাথান এলিস, জশ হ্যাজলউড (শুধু প্রথম দুই ম্যাচ), ট্রাভিস হেড, জশ ইনগ্লিস (উইকেটকিপার), ম্যাথু কুনেম্যান, মিচেল ওয়েন, জশ ফিলিপে (উইকেটকিপার), ম্যাথু শর্ট, মার্কাস স্টয়নিস, অ্যাডাম জাম্পা।
