TRENDING:

পুণেতেই বিদায়ের ঘণ্টা বেজে গেল হাবাস ব্রিগেডের

Last Updated:

চেন্নাইয়ান এফ সি: ৩ ( পেলিসারি-৩৩', জেজে-৫৭', মেন্ডোজা-৬৮') অ্যাটলেটিকো দি কলকাতা: ০

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
চেন্নাইয়ান এফ সি: ৩ ( পেলিসারি-৩৩', জেজে-৫৭', মেন্ডোজা-৬৮')
advertisement

অ্যাটলেটিকো দি কলকাতা: ০

#পুণে:  সেমিফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ ঘরের মাঠে খেলা হচ্ছে না চেন্নাইয়ানদের ৷ বদলে খেলতে হচ্ছে অনেক কম আসনের একটি স্টেডিয়ামে ৷ পুণের স্টেডিয়ামে যেখানে মোট আসনসংখ্যাই ১২ হাজার ৷ সেখানে সেমিফাইনালের জন্য মাত্র আট হাজার টিকিট ছাপানো হয়েছিল ৷ তাই অ্যাওয়ে ম্যাচেও অ্যাডভান্টেজ পজিশনে রয়েছে অ্যাটলেটিকো দি কলকাতা ৷ এমনটাই ধরা হয়েছিল ৷ কিন্তু শনিবার রেফারির বাঁশিতে ম্যাচ শুরুর পর থেকেই সম্পূর্ণ বিপরীত ছবি দেখলেন বালেওয়াড়ি স্টেডিয়ামে খেলা দেখতে আসা দর্শকরা ৷ গতবারের চ্যাম্পিয়দের এককথায় এদিন যেন ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দিলেন জেজে-মেন্ডোজারা ৷ একটা নয়, দুটো নয়, সেমিফাইনালের প্রথম লেগের ম্যাচে একেবারে তিনটে গোল হজম করল অ্যান্তনিও লোপেজ হাবাসের টিম ৷ সেইসঙ্গে পরপর দু’বছর আইএসএল ফাইনাল খেলার স্বপ্নটাও এদিন যেন পুণের মাঠেই ফেলে দিয়ে আসলেন হিউম-দ্যুতিরা ৷

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
জয়নগরের মোয়া, তাও আবার সুগার ফ্রি! উইন্টার ডেলিকেসি এখন সবার নাগালে, কোথায় পাবেন? জানুন
আরও দেখুন

মার্কি প্লেয়ার হেল্ডার পোস্তিগাকে পুণে নিয়ে গেলেও এদিনও তাঁকে খেলানোর সাহস দেখাননি কোচ হাবাস ৷ এমনকী, পর্তুগীজ বিশ্বকাপারকে রাখা হয়নি ১৮ জনের দলেও ৷ খেলা শুরুর থেকে রেফারির শেষ বাঁশি বাজা পর্যন্ত একবারও কলকাতার খেলা দেখে মনে হয়নি যে এই হয়তো তাঁরা গোল করবে বা ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াবে ৷ গোটা ম্যাচে সাতটা গোলে শট রাখলেও সেগুলো স্কোরিং শট প্রায় ছিল না বললেই চলে ৷ উল্টোদিকে আক্রমণে একের পর এক ঝড় তুলছিল মাতারাজ্জির চেন্নাই ৷ গোটা টুর্নামেন্ট জুড়েই দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন এই দুই সেমিফাইনালিস্ট দলের গোলকিপাররাই ৷ এদিন কিন্তু অমরিন্দরকে অনেকাংশেই ছাপিয়ে গিয়েছেন এটিকে-র প্রাক্তনী এদেল বেটে ৷ ৩৩ মিনিটে ব্রুনো পেলিসারির দুরন্ত ফ্রি-কিক থেকে প্রথম গোল হজম করা শুরু ৷ তারপর দ্বিতীয়ার্ধের ৫৭ মিনিটে জেজে এবং ৬৮ মিনিটে মেন্ডোজা আরও দুটো গোল করে অ্যাটলেটিকোর কফিনে শেষ পেরেকটি পুঁতে দেন ৷ কলকাতা সমর্থকরা আশা করেছিলেন হয়তো একটা গোল দিতে এদিন সমর্থ হবেন হিউমরা ৷ কারণ অ্যাওয়ে ম্যাচে গোল পাওয়া সবসময়েই একটা অ্যাডভান্টেজ ৷ কিন্তু শেষপর্যন্ত সেটা হয়নি ৷ গোয়ার ফাইনালের টিকিট পেতে এখন কোনও ‘মিরাকেল’-ই করতে হবে লাল-সাদা জার্সিদের ৷ ঘরের মাঠে আগামী ১৬ তারিখ চাই অন্তত চার গোল ৷  ওই ম্যাচে চেন্নাই আবার পেয়ে যাচ্ছে তাদের মার্কি প্লেয়ার এলানো ব্লুমারকেও ৷ পুণেতে হাবাস ব্রিগেডের যা পারফরম্যান্স, তাতে মারগাও-এর সুপার ফাইনালের টিকিট পাওয়ার আশা এখন অতি বড় এটিকে সমর্থকরাও দেখছেন না ৷

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
পুণেতেই বিদায়ের ঘণ্টা বেজে গেল হাবাস ব্রিগেডের