বিয়ের পর তাদের এক পুত্র সন্তানও হয়। কিন্তু বিয়ের চার বছরের মাথায় প্রতিবেশী এক দাদার সঙ্গে পরকীয়ার সম্পর্কে লিপ্ত হয় স্ত্রী। শুরু হয় সংসারে অশান্তি।
এ নিয়ে মাঝে মধ্যেই সালিশি সভাও হয়েছে বেশ কয়েকবার। এমনকি ঘটনা আদালত পর্যন্ত গড়ায়। কিন্তু এর পরেও স্ত্রীকে ধরে রাখতে পারেনি স্বামী। স্বামীকে ফাঁকি দিয়ে প্রায় দিনই প্রেমিক তথা প্রতিবেশী দেওর অবিবাহিত অমিয় সরকার সঙ্গে দেখা করত স্ত্রী। এ দিকে স্বামী রবিন সরকার স্ত্রীকে হাতেনাতে ধরার জন্য তক্কে তক্কে থাকতেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এই সুযোগ এসে যায় রবিন সরকার হাতে। এদিন তিনি সন্ধ্যা নাগাদ হাতেনাতে ধরে ফেলেন স্ত্রীর পরকীয়ার ঘটনা। তার চিৎকারে ছুটে আসে এলাকাবাসীরা। রাতে আটকে রাখা হয় প্রেমিক-প্রেমিকাকে। এরপর রাত পোহালে বুধবার গ্রামবাসীদের উপস্থিতিতে শালিসী সভা। সভায় পরকীয়া সম্পর্কের প্রেমিক প্রেমিকা বিয়ে করতে রাজি হলে রবিন সরকার সদিচ্ছায় তার স্ত্রী বিচিত্রা সরকারকে প্রেমিকের
advertisement