তাঁরা বলছেন, একশো শয্যার এই ইউনিট চালু হলে তার সুবিধা পাবেন এলাকার বাসিন্দারা। ছোট মাঝারি অনেক অপারেশনও ব্যবস্থাও এখানে করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে অযথা রোগীদের বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করতে হবে না। অবিলম্বে সমস্যা মিটবে বলে আশ্বাস রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। দু-দিন আগেই মেমারি হাসপাতাল পরিদর্শনে আসেন রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা। এই জেলার জন্য নতুন যে সব পরিকাঠামো বরাদ্দ হয়েছে তার অগ্রগতি নিয়ে জেলা আধিকারিকদের নিয়ে বর্ধমানে বৈঠক হয়। সেই সঙ্গে নির্মীয়মান টার্সিয়ারি ক্যাননার হাসপাতাল, বর্ধমান মেডিকেলের সুপার স্পেশ্যালিটি ইউনিট অনাময় হাসপাতাল পরিদর্শন করেন তাঁরা।
advertisement
আরও পড়ুন- বিয়ের মন্ডপেই শুরু! বরকে দেখে নিজেকে সামলাতে পারল না কনে! প্রকাশ্যেই যা করল… লজ্জায় লাল হবু
জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, করোনাকালীন সময়ে অতিরিক্ত একশো শয্যার পরিকাঠামো তৈরির জন্য কেন্দ্রীয় সরকার অর্থ বরাদ্দ করেছিল। পরিকাঠামো তৈরির জন্য বারো কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। সেই টাকাতেই গড়ে উঠেছে মেমারি গ্রামীণ হাসপাতালের অতিরিক্ত একশো শয্যার বিল্ডিং। এখন বিদ্যুত ও কিছু কিছু কাজ বাকি রয়েছে। সে কারণে এখনও রাজ্যের পক্ষ থেকে কেন্দ্রকে এই বিল্ডিং হস্তান্তর করা হয়নি। কেন্দ্রকে তা জানানোর পরে মিলবে কর্মী, ডাক্তার, নার্স।
আরও পড়ুন-‘কন্ডোম’ ছাড়া একমুহূর্ত চলে না…! রণবীরের ‘বেডরুম সিক্রেট’ ফাঁস দীপিকার, রেগে আগুন ঋষি যা বললেন…
মেমারি গ্রামীণ হাসপাতালের ওপর পূর্ব বর্ধমানের মেমারি,জামালপুর, মন্তেশ্বর ছাড়াও লাগোয়া হুগলি জেলার একটা বড় অংশের বাসিন্দারা নির্ভরশীল। ষাট শয্যার এই হাসপাতাল বছরের বেশিরভাগ সময়ই ভর্তি থাকে। নতুন পরিকাঠামো চালু হলে রেফার কমবে। এই হাসপাতালেই চিকিৎসা পাবেন অনেক বেশি রোগী।