আরও পড়ুন- মালা হাতে দাঁড়িয়ে বর, পাত্রী হঠাৎ গেল ‘বাথরুমে’! অনুসরণ করতেই যা দেখা গেল…অজ্ঞান যুবক!
আরটিও সন্দীপ সাহা বলেন, “রাজ্য সরকারের নির্দেশে আমরা আজ অভিযান চালিয়েছি। এই দোকানে প্রচুর গাড়ি অবৈধভাবে বিক্রি হয়েছে। কিন্তু কোনও স্টক ও সেল রেজিস্টার কিছুই নেই। শুধু একটা ট্রেড লাইসেন্স আছে। আমরা ২১টি ই-রিক্সা ও ২৩টি ই-স্কুটার সিজ করলাম এবং দোকান সিল করে দিলাম।”
advertisement
খড়গপুর ২৫ নম্বর ওয়ার্ড বিজেপি নেতা অশোক দের অবৈধ ই-রিক্সা বিক্রির দোকানে অভিযান চালিয়ে ২১টি ই-রিক্সা ও ২৩টি ই-স্কুটার বাজেয়াপ্ত করে দোকানটি সিল করে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন- পুরুষরা বার্ধক্যকে ‘বাই’ বলুন, এটা ৭ দিন খেলেই শিরায় শিরায় টগবগ করবে যৌবন! এবার খেল শুরু!
তিনি আরও বলেন, “দোকান মালিককে বলা হয়েছে রেজিস্ট্রেশন করে গাড়ি বিক্রি করতে। দোকান মালিককে যাবতীয় কাগজপত্র নিয়ে দেখা করতে বলা হয়েছে। সবকিছু খতিয়ে দেখে আমরা জরিমানা ধার্য করব।
” দোকানের মালিক অশোক দে জানান, তাঁদের বিক্রি করা ৩৫০-৪০০ টোটোর মধ্যে ২০-২৫টি টোটোর রেজিস্ট্রেশন হয়নি। রেজিস্ট্রেশন না থাকায় আরটিও তাঁদের দোকান সিল করে দিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, বহু দোকান অবৈধভাবে টোটো বিক্রি করছে। তাঁর আরও অভিযোগ, কোম্পানির টিসিআর থাকা সত্ত্বেও তাঁদের দোকান সিল করা হয়েছে।
রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই টোটো বিক্রির অভিযোগ ডেবরার একাধিক টোটোর শোরুমেও। সিল করল রাজ্য পরিবহন দফতর। গতকাল ডেবরা কলেজ সংলগ্ন তিনটি টোটো দোকান সিল করেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পরিবহন দফতর।
খড়্গপুরের এ আর টি ও তাপস মান্না বলেন, “রেজিস্ট্রেশন ছাড়া ওই দুটি শোরুম একাধিক টোটো বিক্রি করেছে। আমরা খবর পাওয়ার পর গিয়ে শোরুম সিল করি। আজ কাগজপত্র নিয়ে আমাদের দফতরে ডেকেছি। রেজিস্ট্রেশন ছাড়া টোটো বিক্রি করা যাবে না। এই নিয়ে বিডিওদের চিঠি দেওয়া হয়েছে। রাস্তায় রেজিস্ট্রেশন বিহীন যে সমস্ত টোটো চলছে তা নিয়ে আমাদের তথ্য সংগ্রহ চলছে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এ বিষয়ে টোটো ব্যাবসায়ী পার্থ প্রতিম সামন্ত বলেন, “আমরা ট্রেড লাইসেন্স, জি এস টি-সহ অন্যান্য সমস্ত কিছু অনুমতি নিয়েই ব্যবসা করছি। রাস্তায় অবৈধ টোটো চললে তার ব্যাবস্থা কেউ নিচ্ছে না। আমরা টোটো বিক্রি করলেন দোষ। এই নিয়ে সঠিক নিয়ম তৈরি করা দরকার।”