আরও পড়ুন: ভোটের আগে সরগরম মালবাজার, ফ্লেক্স ছেড়া নিয়ে তৃণমূল-বিজেপি অশান্তি! চাঞ্চল্য এলাকায়
উল্টো দিক থেকে বিজেপি কর্মীরাও পাল্টা স্লোগান দিতে থাকে। যদিও পুলিশি নিরাপত্তা থাকায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সুকান্ত মজুমদার বলেন, আজ না হয় কাল বাংলায় সি এ এ লাগু করা হবে। গোটা বাংলায় গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ভোট হচ্ছে না। সব জায়গায় ছাপ্পা ভোট হচ্ছে, ভোট লুঠ হচ্ছে। যারা মারা গিয়েছেন তাদের ভোটও পরে যাচ্ছে। কিন্তু এর বিরুদ্ধে আমরা প্রতিরোধ করব, লড়াই করব। জনসাধারনকেও সচেতন হতে হবে। তবে বহরমপুরে ভালো সাড়া মিলছে। মানুষ ভোট দিতে পারলেই বিজেপি সব ওয়ার্ডেই ভালো ফল করবে। সেইসঙ্গে তিনি বলেন, টিকিট না পেয়ে যারা নির্দলে ভোটে দাঁড়িয়েছে তাদের বিরুদ্ধে দল থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সি এ এ চালু প্রসঙ্গে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী বলেন, সি এ এ-র নামে ভোটের বাজারে সাম্প্রদায়িকতার ধ্বনি তুলে কিছু ভোট পাওয়ার পরিকল্পনা করছে বিজেপি। সি এ এ দু’বছর আগে পাশ হলেও কোথাও চালুকরার ক্ষমতা হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুন: ফের শিরোনামে দাউদ ইব্রাহিম, ভারতের রাজনীতিক-উদ্যোগপতিদের টার্গেট ডনের: NIA
বিজেপির নিজেদের রাজ্য উত্তরপ্রদেশ, গুজরাতে সি এ এ চালু করতে পারেনি। ভারতবর্ষের সংবিধানকে অবজ্ঞা করে এই সি এ এ করা হয়েছে। সি এ এ-র নামে ভোটের বাজার চলছে। অন্যদিকে তৃণমূলের রাজ্য সহ সভাপতি মইনুল হাসান বলেন, সি এ এ সম্পর্কে বিজেপির নেতাদের কোনো ঐক্যবদ্ধ মতামত নেই। বিজেপির রাজ্য সভাপতি রাজনীতিতে অত্যন্ত নতুন। এখনও তার গোটা রাজ্য চেনা হয়ে ওঠেনি। এই রাজ্যের মানুষের মানসিকতা বুঝতে তার বহুদিন সময় লাগবে। তিনি বলছেন সি এ এ চালু করা হবে, এটা পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু নয়। পুরসভা ভোটের আগে সাধারন মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করার জন্য এই কাজ করছেন।