৭ ও ৮ নং ওয়ার্ডে কংগ্রেস এজেন্টদের বুথে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন অধীর চৌধুরী। নিজের গাড়িতে করে এজেন্টকে বুথে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করেন। এরপরেই ৬নং ওয়ার্ডে ৪৬নং বুথে বহরমপুর জি টি আই স্কুলে কংগ্রেস এজেন্টকে বেধরক মারধরের অভিযোগ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন অধীর চৌধুরী। তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে অধীর চৌধুরী বলেন, 'এইভাবে সন্ত্রাস করে ভোট হয় না। মুখ্যমন্ত্রী নিজে বলুক এখানে ভোট করতে দেব না। আমরা ভোটের ময়দান থেকে সরে যাব।'
advertisement
আরও পড়ুন: পঞ্জিকা ২৮ ফেব্রুয়ারি: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন!
২৬নং ওয়ার্ডে কংগ্রেস প্রার্থী গায়েত্রী চৌধুরীকে মারধরের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। খবর পাওয়া মাত্র ছুটে আসেন অধীর চৌধুরী। মুখ্যমন্ত্রীকে তীব্র আক্রমন করেন অধীর।১১নং ওয়ার্ডের কংগ্রেস প্রার্থী তনুশ্রী ঘোষকে তৃণমূল প্রার্থী ও দুষ্কৃতীদের মারধরের অভিযোগ।বহরমপুর ২০ নম্বর ওয়ার্ডে পুলিশের উপস্থিতিতে কংগ্রেস কর্মীকে মারধরের অভিযোগ। কলেজিয়েট স্কুল বুথের বাইরে মহিলা কংগ্রেস কর্মীদের মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান অধীর চৌধুরী।
আরও পড়ুন: ওরাকল স্পিকস ২৮ ফেব্রুয়ারি; দেখে নিন ভাগ্যফল, জেনে নিন কোন চিহ্ন বয়ে আনছে সৌভাগ্য!
বহরমপুর কান্তনগর এলাকার সাংসদ অধীরকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ নাড়ু গোপাল মুখার্জীর। গো ব্যাক অধীর শ্লোগান তুলে রাস্তায় বসে সাংসদের গাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখালেন তৃণমূল নেতা ও ৭নং ওয়ার্ডের প্রার্থী নাড়ু গোপাল মুখার্জী সহ তৃণমূল কর্মীরা। ভোটের শেষ মুহূর্তেও উত্তপ্ত থাকলো বহরমপুর। ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে গন্ডগোলের খবর পেয়ে সেখানে উপস্থিত হন অধীর চৌধুরী। সদলবলে উপস্থিত হন তৃণমূল নেতৃত্বরাও। বহরমপুর টাউন ক্লাবের সামনে দুই পক্ষ সামনাসামনি হতেই শুরু হয় তুমুল উত্তেজনা। কথা কাটাকাটি থেকে দু'পক্ষের মধ্যে শুরু হয় ধস্তাধস্তি। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়।