বাউড়িয়া থানার পুলিশ মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালে পাঠায়। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। ধৃতকে বৃহস্পতিবার উলুবেড়িয়া আদালতে পেশ করা হলে বিচারক ২ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন টিনাকে।
আরও পড়ুন: ভরদুপুরে শহরের প্রাণকেন্দ্রে দুঃসাহসিক ব্যাঙ্ক ডাকাতি, ঘটনাস্থলে বর্ধমান পুলিশের পদস্থ কর্তারা
advertisement
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আমতার মুক্তিরচকের বাসিন্দা মামনির সঙ্গে ১২ বছর আগে পেশায় বার সিঙ্গার রাজাপুরের বাসিন্দা শশীকান্তের বিয়ে হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, শশীকান্ত আলমপুরের একটি বারে গান গায়। ওই বারেই বার ডান্সার হিসেবে কাজ করত কেয়া। বারে একসঙ্গে থাকার সুবাদে বিবাহিত দু'জনের মধ্যে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে ওঠে।
আরও পড়ুন: ভিক্ষা চাওয়ার নামে ঘরে ঢুকে ডাকাতি, মহিলার যৌনাঙ্গে রড ঢুকিয়ে দিল দুষ্কৃতীর দল
এ দিকে, মামনি মালিকের দাবি, গত এপ্রিল মাসে শশীকান্ত টিনাকে নিয়ে তাদের বাড়িতে চলে আসে। তারপর থেকে সেখানেই থাকছিল। দুপুরে টিনার মেয়ের ফোন পেয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় সে। এরপর রাত ২টো নাগাদ টিনা ফোনে জানায় শশীকান্ত ফ্ল্যাটের বারান্দা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মামনি মালিকের অভিযোগ, টিনা স্বামীকে মদ খাইয়ে ঠেলে ফেলে দিয়ে খুন করেছে।