ব্রজবল্লভপুরের ছোট রাক্ষসখালির কুমিরটির থেকে ৪০ টির মত ডিম পাওয়া গিয়েছে। এই কয়েকদিনে নদী ও সমুদ্রে জলোচ্ছ্বাসের জেরে কুমিরগুলি লোকালয়ে চলে এসেছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: রাজারহাটে চালু হল অপরাধ সংক্রান্ত সেন্ট্রাল ফরেনসিক সাইন্স ল্যাবরেটরি, বহু মামলায় আসবে গতি!
এলাকায় ঢুকেছে কুমির, এই খবর পেতেই স্থানীয়রা জড়ো হতে শুরু করে পুকুর পাড়ে। খবর পেয়ে আসে বন দফতরের। দিনের বেলায় বড় কুমিরটি ধরার পর, রাতের বেলায় আবারও কুমির ধরতে চলে অভিযান।
advertisement
কুমিরগুলি ধরার পর তাদের ভগবতপুর কুমির প্রকল্পে আনা হয়। সেখানে কুমিরগুলির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়।
চিকিৎসার পর স্ত্রী কুমিরটিকে ছেড়ে দেওয়া হয় মুক্ত পরিবেশে। সুন্দরবনের এই অংশে আগেও বিভিন্ন জায়গায় কুমির এসেছিল। তবে এবার একদিনে জোড়া কুমির ধরে সাফল্য পেয়েছে বনদফতর।
কুমিরগুলি ধরা পড়ার পর খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা। বনদফতরের কর্মীদের সঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দারাও কাজে হাত লাগিয়েছিলেন। কুমির ধরার পর হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছেন তাঁরা।