বুধবার বড়ঞা ব্লকের কুরুন্নরুন গ্রাম পঞ্চায়েতের মান্দ্রা অশ্বিনী কুমার উচ্চ বিদ্যালয়ে দুয়ারে সরকার শিবিরে বার্ধক্যভাতা প্রকল্পের আবেদন জমা দিতে আসেন গ্রামেরই এক বাসিন্দা সূর্য ঘোষ। কিন্তু তার দাবি তার আবেদন জমা না নিয়ে তাকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়। কারন তাকে জানানো হয় এই প্রকল্পের আবেদন এখন আর করা যাবেনা। তাতেই ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুন: বিরাট খবর! প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বড় নির্দেশ, লাখো পরীক্ষার্থীর জানা জরুরি
আর শিবির থেকে বেড়িয়ে যাওয়ার পথে বিধায়কের সম্মুখীন হয়ে বিধায়কের নাম ধরেই তাকে চোর বলে ওঠেন। আর এই ঘটনায় রীতিমতো ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা। ওই ব্যক্তিকে একের পর এক জবাবদিহি করতে শুরু করেন। তখন জানা যায় ওই ব্যক্তি বিধায়ককে চেনেন না। ওই গ্রামবাসী সূর্য ঘোষ বলেন, আমি বার্ধক্য ভাতা জমা দিতে এসেছিলাম, কিছু আবেদন জমা না নিয়ে আমাকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। আবেদন যখন জমা নেবে না তখন এত প্রচার করছে কেন। আমাদের মত সাধারণ মানুষকে হয়রানি করে নেতা মন্ত্রী চুরি করছে। আমি সেটাই বলেছি।
আরও পড়ুন: কথা মতোই কাজ করলেন অভিষেক! দিল্লিতে গিয়েই যা করলেন, তোলপাড় রাজধানী
বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা বলেন, এই ধরনের কথা ওই ব্যক্তিকে শিখিয়ে দেওয়ায় উনি আমাকে না চিনে, না বুঝেই এমন মন্তব্য করেছেন। আমি উনার সঙ্গে কথা বলে পরে সেটা বুঝতে পারলাম। আমি মানুষের জন্য মানুষের উন্নয়নে কাজ করি। কেউ আমার বিরুদ্ধে কোনো কিছু বললে কোনো প্রভাব পড়বে না।আমি মানুষের জন্য মানুষের উন্নয়নে কাজ করি। কেউ আমার বিরুদ্ধে কোনো কিছু বললে কোনো প্রভাব পড়বে না।