প্রসঙ্গত উল্লেখ্য গত পরশু দুবরাজপুর TMC IT সেলের সদস্য সোহিনীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় বাড়ি থেকে। তার পরিবারের লোক দুবরাজপুর থানায় তার মেয়ের মৃত্যুতে হেতমপুরের তৃণমূলের কার্যকরী সভাপতি অভিনিবেশ রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের ২৮ ঘণ্টা পরে দুবরাজপুর থানার পুলিশ হেতমপুর গ্রামে অভিনিবেশের বাড়ির গোপন জায়গা থেকে তাকে গ্রেফতার করে।
advertisement
মৃত সোহিনী সূত্রধরের পরিবার থেকে জানা যায়, তাদের মেয়ে তৃণমূলের আইটি সেলের অ্যাক্টিভ সদস্য ছিল পাশাপাশি ছাত্র পরিষদের জেলা কমিটির সদস্যও ছিল।
আরও পড়ুন - পুকুরে মাছ ধরতে গিয়ে দেখলেন এমন দৃশ্য, মুহূর্তে এলাকায় ছড়িয়ে পড়ল চাঞ্চল্য
মৃত সোহিনীর সঙ্গে হেতমপুরের তৃণমূলের কার্যকরী সভাপতি অভিনিবেশ রায়ের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। মৃত সোহিনী কে আত্মহত্যা প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের কার্যকরী সভাপতি অভিনিবেশ রায়ের বিরুদ্ধে। এছাড়াও মেয়ের মৃত্যুর জন্য অভিনিবেশ দায়ী বলে দুবরাজপুর থানায় অভিযোগ জানান মৃত সোহিনী সূত্রধরের বাবা গজানন সূত্রধর।
Supratim Das
