TRENDING:

Khyapa Kali: মায়ের আশীর্বাদে সুস্থ হয় মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী! দীপান্বিতা অমাবস্যায় তিরোলের ক্ষ্যাপা কালীর দর্শনে উপচে পড়া ভিড়

Last Updated:

Tirol Khyapa Kali: কথিত আছে, সারদা মায়ের বৌদি মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছিলেন। তাঁকে আনা হয়েছিল ক্ষ্যাপা কালীর কাছে। দেবীর আশীর্বাদেই নাকি সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন তিনি। এখানে মা সিদ্ধেশ্বরী রূপে অধিষ্ঠিত হলেও ভক্তদের কাছে তিনি ক্ষ্যাপা কালী নামেই পরিচিত।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আরামবাগ, হুগলি, শুভদীপ ঘোষ: হুগলির আরামবাগের প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী কালীপুজোগুলির মধ্যে অন্যতম হল তিরোল গ্রামের ক্ষ্যাপা কালী মায়ের পুজো। প্রায় ৫০০ বছর ধরে এই পুজো চলে আসছে। এখানে মা সিদ্ধেশ্বরী রূপে অধিষ্ঠিত হলেও ভক্তদের কাছে তিনি ক্ষ্যাপা কালী নামেই পরিচিত। কেন মাকে ক্ষ্যাপা কালী বলা হয় জানেন? মানুষের বিশ্বাস, ক্ষ্যাপা কালী মায়ের কাছে এসে সুস্থ হয়ে ওঠে মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী।
তিরোলের ক্ষ্যাপা কালী মা
তিরোলের ক্ষ্যাপা কালী মা
advertisement

সেই বিশ্বাসে ভর করেই সারা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এমনকি বাংলাদেশ থেকেও বহু ভক্তরা আসেন এখানে, মায়ের দর্শন করতে। এই মন্দিরে এসে মায়ের লোহার বালা পরলে মানসিক ভারসাম্যহীন রোগীরা ভাল হয়ে যান বলেই মানুষের বিশ্বাস। সেই কারণেই সিদ্ধেশ্বরী মা এখানে ক্ষ্যাপা কালী নামে পরিচিত।

আরও পড়ুনঃ  কালীর একি রূপ! দেখলেই গা ছমছম করবে, মন্দিরে নেই পুরোহিত, ক্ষীরপাই বড়মা-র পুজো করেন ভক্তরাই, মায়ের দর্শন করুণ

advertisement

কথিত আছে, সারদা মায়ের বৌদি মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছিলেন। তাঁকে আনা হয়েছিল ক্ষ্যাপা কালীর কাছে। দেবীর আশীর্বাদেই নাকি সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন তিনি। মায়ের মন্দিরের পাশে রয়েছে একটি পুকুর। কোন মানসিক ভারসাম্যহীন রোগীকে ওই পুকুরে স্নান করিয়ে তার সুস্থতা কামনায় মানত করে পুজো করা হয়। এরপর মায়ের লোহার বালা পরানো হয় তাকে। একবছর পর সেই বালা মায়ের মন্দিরে এসেই খুলে দেওয়ার রীতি রয়েছে।

advertisement

আরও পড়ুনঃ সারদা মাকে লুঠ করতে গিয়ে রক্তচক্ষু কালীর দর্শন রঘু ডাকাতের, সিঙ্গুরের ডাকাত কালীর ৫৫০ বছরের ইতিহাস, জানেন কীভাবে শুরু হয়েছিল পুজো?

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
৩৫ ফুটের মা কালী, জেলার সবচেয়ে বড়! বারবিশার পুজো দেখতে ভিনরাজ্য থেকেও ছুটে আসেন মানুষ
আরও দেখুন

সারাবছর এখানে মায়ের নিত্য পুজো হলেও দীপান্বিতা অমাবস্যায় মায়ের বিশেষ পুজো হয়। ওইদিন গভীর রাত অবধি ভক্তদের ভিড় উপচে পড়ে মন্দিরে। মা কালীর কাছে বহু মানুষ এসে মানত করে যান মনস্কামনা পূরণের জন্য। বর্তমানে আরামবাগের তিরোল গ্রামের ক্ষ্যাপা কালীর মাহাত্ম্য দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের কাছে ছড়িয়ে রয়েছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Khyapa Kali: মায়ের আশীর্বাদে সুস্থ হয় মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী! দীপান্বিতা অমাবস্যায় তিরোলের ক্ষ্যাপা কালীর দর্শনে উপচে পড়া ভিড়
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল