ঝাড়গ্রামে পর্যটনের গুরুত্ব বাড়াতে বিশ্ব আদিবাসী দিবসের মঞ্চ থেকে বড়সড় ঘোষণা করেছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ঝাড়গ্রামে ৬৪ একর জায়গায় প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যয় করে উত্তরবঙ্গের বেঙ্গল সাফারি আদলে তৈরি করা হবে টাইগার সাফারি। ফলে ঝাড়গ্রামে আরও চাহিদা বাড়বে পর্যটকদের কাছে।
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ঝাড়গ্রাম শহর লাগোয়া ঝাড়গ্রাম জেলা পুলিশ লাইনের পাশেই রয়েছে জঙ্গলমহল জুলজিক্যাল পার্ক। ঝাড়গ্রাম মিনি চিড়িয়াখানা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জঙ্গলমহলে জুলজিক্যাল পার্ক করেছিল। জঙ্গলমহল জুলজিক্যাল পার্ক হওয়ার পরেই উত্তরবঙ্গ থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল চিতাবাঘ। শাল জঙ্গলের মধ্যে চিতাবাঘের ভালই বংশবিস্তার হয়। পরে অবশ্য বেশ কয়েকটি পূর্ণবয়স্ক চিতা বাঘ উত্তরবঙ্গে পাঠানো হয়।
সেই বিষয়টি নজরে রেখেই ঝাড়গ্রামের জঙ্গল বাঘ বসবাসের উপযুক্ত বলেই মনে করছে বন দফতর। কেবলমাত্র শীত বা দুর্গাপুজো নয়, বছরের সারা সময়ই পর্যটক আসছে ঝাড়গ্রামে। অরণ্য সুন্দরী ঝাড়গ্রামে শাল জঙ্গল ও পাহাড় দেখার পাশাপাশি পর্যটকদের কাছে টাইগার সাফারিও একটি চাহিদা হয়ে উঠবে বলে আশাবাদী সকলে।
বুদ্ধদেব বেরা