এরপর রাতভর বিভিন্ন জায়গায় দুষ্কৃতীদের খোঁজে তল্লাশি চালিয়ে তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ৷ ধৃত দু’জনের নাম লাবলু সর্দার ও মঞ্জিলা খান ৷ তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ১টি ম্যাগাজিন ও ২৪ রাউন্ড গুলি ৷
জানা গিয়েছে, কেউ সন্দেহ না করে তাই অটোয় আসে দুষ্কৃতীরা ৷ সোনারপুর সেতুর সামনে অটো রাখে দুষ্কৃতীরা ৷ ক্রেতা সেজে ঢোকে দোকানে ৷ অটোর চালকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ ৷ লাবলু সর্দার বাংলাদেশি বলে সন্দেহ পুলিশের ৷ লাবলুকে জেরায় বাসন্তী থেকে ধৃত মঞ্জিলা খান ৷ ধৃত অটোচালকের নাম আতিয়ার রহমান লষ্কর ৷ অধরাদের অনেকেই বাংলাদেশি, প্রাথমিক তদন্তে মনে করছে পুলিশ ৷
advertisement
লুঠের পর জনবহুল এলাকা দিয়ে বোমা ও গুলি ছুড়তে ছুড়তে পালায় দুষ্কৃতীরা। রেল লাইনে বোমা রেখে যাওয়ায়, বেশ কিছুক্ষণ বন্ধ ছিল ক্যানিং লাইনের ট্রেন চলাচল। ডাকাতদের গুলিতে নিহত ১, গুলিবিদ্ধ ১ মহিলা-সহ ৩ ৷ গুরুতর আহত অবস্থায় কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় সোনার দোকানের মালিক দীপক দেবনাথকে। সেখানেই তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। প্রাথমিকভাবে সোনার দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় বাসিন্দাদেরও।