এরপর নড়ে চড়ে বসে প্রশাসন। বন দফতরের তৎপরতায় দমকল কর্মীরা এসে গাছটিকে ধুয়ে দেওয়ার পরেও মৃত্যু হয় একাধিক পাখির। এরপর গাছের ফল,পাতা এবং ডালের নমুনা পাঠায় ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য।
টাকা বাড়বে! Gen z-রা অভ্যাস গড়ে তুলুন শুরু থেকেই, ৮টি জরুরি আর্থিক পরামর্শ মেনে চললেই ধনী হবেন
বেড়েই চলেছে দাম! আজ ৫ লক্ষ টাকার সোনা কিনলে ২০৩০ সালে তার দাম কত হবে? বিনিয়োগের আগে জেনে নিন
advertisement
তবে প্রতিদিন পাখি মৃত্যুর ঘটনায়, প্রাচীন এই বটগাছের কাছে এক দু’জন ব্যক্তি রয়েছেন যারা পাখি বসলেই টিন বাজাচ্ছেন। তার কারণ গাছে পাখি এলেই তারা সচেতনতার সঙ্গে টিন বাজিয়ে তাড়িয়ে দিচ্ছেন পাখিদের। স্বাভাবিকভাবে গাছে বসে ফল খেতে পারবে না পাখিরা।
বন বিভাগের কথা মত, এক দু’জন নিযুক্ত রয়েছেন টিন বাজানোর কাজে।
প্রসঙ্গত রবিবার থেকে প্রায় শতাধিক পাখির মৃত্যু হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে একাধিক পরিযায়ী পাখি। এলাকার প্রাচীন এই বটগাছে পাকা বটফল খেতে প্রতিবছর এখানে আসে হাজার হাজার পাখি। চলতি বছর মৃত্যু হয় এত সংখ্যক পাখির। এতেই উৎকণ্ঠা বাড়ে সকলের। পরিবেশপ্রেমী সন্দীপ দাস বলেন, পাখি মৃত্যুর পর একদিকে তৎপর হয়েছে বন বিভাগ।
বন বিভাগের কথা মত একজন ব্যক্তিকে রাখা রয়েছে, পাখি তাড়ানোর জন্য টিন বাজানোর কাজে।
স্বাভাবিকভাবে যখন শীতকালে ভিনদেশ বা রাজ্য থেকে বহু পাখি আসে আমাদের এই বাংলায় তখন এত সংখ্যক পাখির মৃত্যু নিঃসন্দেহে বেশ চাঞ্চল্যকর।