বর্ধমানের রাজার সময়ের বিভিন্ন স্থাপত্য ও ভাস্কর্যে সমৃদ্ধ পূর্ব বর্ধমানের কালনা। প্রাচীন সব মন্দির শোভা বাড়িয়েছে এই শহরের। মন্দিরের গঠন, দেওয়ালে দেওয়ালে শিল্পশৈলী ও সূক্ষ্ম কাজ দেখতে বারেবারেই এই শহরে ছুটে আসেন পর্যটক ও ইতিহাসপ্রেমীরা। পর্যটন মানচিত্রে কালনা শহরকে পাকাপাকি জায়গা করে দিতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে কালনা পুরসভা ও জেলা প্রশাসন। আলো দিয়ে সাজিয়ে তোলা হয়েছে একশো আটটি শিবমন্দির, প্রতাপেশ্বর মন্দির, রাসমঞ্চ ও কৃষ্ণচন্দ্র মন্দির।
advertisement
রাজ্য পর্যটন দফতরের আর্থিক সহায়তায় সেজে উঠছে কালনা
পর্যটন দফতরের দেওয়া ৬৫ লক্ষ টাকায় বাহারি আলো লাগানো হয়েছে মন্দিরগুলিতে ৷
আগে দিনের আলো ফুরোলেই শুনশান হয়ে যেত এই পর্যটন শহর। এখন রাতের মায়াবী আলোর খেলা দেখতে সন্ধের পর দলে দলে শহরে ভিড় করছেন পর্যটকরা। কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে তো বটেই, অন্য রাজ্য বা বিদেশি পর্যটকেরও ভিড় বাড়ছে কালনায়।
অনুন্নয়নের অন্ধকারে নয়, উন্নয়নের আলোয় কালনাকে সাজিয়েেছ রাজ্য সরকার। ভাগীরথীর তীরে আলোকিত শহরের আকর্ষণ বেড়েছে। পর্যটকদের দু’হাত বাড়িয়ে ডাকছে মন্দির শহর কালনা।