TRENDING:

Tapan Kandu Case: তপন কান্দুর হত্যায় নয়া মোড়, প্রত্যক্ষদর্শীর হঠাৎ মৃত্যু! যে কারণে ঘনাচ্ছে রহস্য...

Last Updated:

Tapan Kandu Case: জানা গিয়েছে, যেদিন তপন কান্দু খুন হন, সেদিন তিনি সঙ্গে ছিলেন। অবশ্য এখনও পর্যন্ত মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট নয় বলেই জানিয়েছে পুলিশ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#পুরুলিয়া: ঝালদায় খুন হওয়া কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দুর সঙ্গে থাকা প্রত্যক্ষদর্শী সেফল বৈষ্ণবের দেহ উদ্ধার হল বুধবার। এদিন সকালে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাঁকে দেখতে পান বাড়ির লোকেরা। পুলিশে খবর দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, যেদিন তপন কান্দু খুন হন, সেদিন তিনি সঙ্গে ছিলেন। অবশ্য এখনও পর্যন্ত মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট নয় বলেই জানিয়েছে পুলিশ।
তপন কান্দু মামলায় নয়া মোড়
তপন কান্দু মামলায় নয়া মোড়
advertisement

প্রসঙ্গত, ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু খুনের ঘটনায় সিবিআই তদন্ত এখনও পুরোদমে শুরুই হয়নি। তার আগেই এই মামলায় নয়া মোড় নিল বুধবার। তপন খুনের প্রত্যক্ষদর্শী সেফাল বৈষ্ণব ওরফে নিরঞ্জনের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। দেহ উদ্ধারের পর পুলিশ দাবি করেছে, নিরঞ্জনের দেহের পাশ থেকে নাকি একটি সুইসাইড নোটও উদ্ধার করেছে তাঁরা। তবে সিবিআই তদন্তকারীরা ঝালদায় পৌঁছানোর ঠিক আগেই প্রত্যক্ষদর্শীর মৃত্যুতে ঘনীভূত হচ্ছে রহস্য।

advertisement

আরও পড়ুন: ১৩ হাজার ৬০০ কোটি! চলতি অর্থবর্ষে মদ বিক্রিতে রেকর্ড আয় রাজ্যের, দেশিতেও দারুণ মুনাফা

কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে তপন কান্দু হত্যার তদন্তভার নিয়েছে সিবিআই। ইতিমধ্যেই পুরুলিয়ার পুলিশ সুপার এস সেলভামুরুগানকে একটি চিঠিও দিয়েছে সিবিআই। মঙ্গলবার দুপুর তিনটের সময় পুরুলিয়া পুলিশের সুপার সেলভামুরুগানসহ বিশেষ তদন্তকারী দলের সদস্যরা ঝালদা থানায় এসেছিলেন। প্রায় চার ঘণ্টা সেখানে ছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। মৃত কাউন্সিলর তপন কান্দুর স্ত্রী পূর্ণিমাদেবী জানান, তিনি শুনেছেন যে জেলা পুলিশ সুপারের কাছ থেকে মামলা সংক্রান্ত কাগজপত্র নিয়েছেন সিবিআই তদন্তকারীদের। আর বুধবার থেকেই পুরোদমে ওই মামলার তদন্ত শুরু করতে চলেছে সিবিআই।

advertisement

আরও পড়ুন: সরে দাঁড়াল আরও এক ডিভিশন বেঞ্চ, SSC মামলায় হাই কোর্টে বেনজির ঘটনা!

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

এরই মধ্যে প্রত্যক্ষদর্শী নিরঞ্জনের মৃত্যুর ঘটনা রীতিমতো সাড়া ফেলেছে। নিরঞ্জনের পরিবার ও প্রতিবেশীদের দাবি, মানসিক চাপের থেকেই নিরঞ্জন এই ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারেন। দেহ উদ্ধার করতে গেলে পুলিশকেও বাধার মুখে পড়তে হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিদিন সকালে বাচ্চাদের পড়াতেন নিরঞ্জন। কিন্তু আজ সকালে পড়ুয়ারা এসে তাঁকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Tapan Kandu Case: তপন কান্দুর হত্যায় নয়া মোড়, প্রত্যক্ষদর্শীর হঠাৎ মৃত্যু! যে কারণে ঘনাচ্ছে রহস্য...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল